সংস্থার তরফ একটি মজার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "আমরা চাই না সেদিন খামোখা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে কর্মীরা ডুব মারুক। গণ ছুটি নেওয়া হবে, কর্মীদের নম্বরে ফোন করে পাওয়া যাবে না, এমনটাও কাম্য নয়। তাছাড়া বিশ্বাস রাখি বিনোদনের মুহূর্ত কাজে উৎসাহ ফিরে পাওয়ার সবথেকে ভালো ওষুধ। তাই এই ছুটি।"
সংস্থার সিইও অভিষেক জৈন কর্মীদের ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি। তিনি লিখেছেন পপকর্ন নিয়ে প্রিয় প্রফেসর এবং গোটা টিমকে এবার বিদায় জানান। আর ভার্ভলজিক তার সমস্ত কর্মীকে অভিনন্দন জানাচ্ছে। এই কঠিন সময়ে এত পরিশ্রম করে এত ভালো কাজ করার জন্য আপনাদের কুর্ণিশ। এবার একটা ব্রেক আপনারা পেতেই পারেন। চিঠির শেষে বেলা চাও নামক আন্তর্জাতিক গানটি জুড়ে দিয়েছেন তিনি।
advertisement
এমন একটি ঘটনা নেটফ্লিক্সের চোখ এড়ায়নি। নেটফ্লিক্স আবার পাল্টা ঘটনাটি শেয়ার করে লিখেছে, এটি অভূতপূর্ব ঘটনা। দেশের বহু সংস্থাই কর্মীদের ভালো থাকা নিয়ে ভাবছে। বিশেষত এই করোনার মধ্যে কর্মীদের মন যাতে চনমনে থাকে সেদিকে নজর রেখে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। মানি হেইস্ট দেখার ছুটিটি তেমনই এক উদ্যোগ।
এমনই একটি ছোট্ট স্টার্টআপ 'মেসো' আগামী ৪ থেকে ১৪ নভেম্বর কোম্পানির সকল কর্মীদের ছুটি দিয়ে দিয়েছে। তাদের যুক্তি এটি রেস্ট এন্ড রিচার্জ ব্রেক। এর আগেও নাইক, বাম্বল, লিংকডিনের মতো সংস্থার কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বড় ছুটি দিয়েছিল।