আরও পড়ুন: প্রথম ঢেউয়ের মতো হাসপাতালে বেড বৃদ্ধির নির্দেশ রাজ্যের, তৃতীয় ঢেউ আসছেই
তিনি বলেছেন, "আমাদের করোনার মতো ভাইরাস নিয়েই বাকি জীবনটা বাঁচতে শিখে নিতে হবে। কারণ, আগামীদিনে এর বিভিন্ন প্রজাতির জন্ম নিতে দেখা যেতে পারে। তার পর তৈরি হতে পারে করোনার একের পর এক ঢেউ। আমাদের ভাগ্য ভাল, করোনার ওমিক্রন প্রজাতিটির মারণ ক্ষমতা অনেকটা কম।" শিশুদের শরীরে করোনার প্রভাব কতটা পড়বে? তাঁর মতে শিশুদের স্কুলে পাঠানো নিয়ে দ্বিধা থাকা উচিত নয়, কারণ শিশুদের শরীরে করোনার তেমন বড় কোনও প্রভাব নেই। সম্প্রতি প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা, স্বাস্থ্যকর্মী ও ষাটোর্ধ্বদের তৃতীয় ডোজ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। তা নিয়ে গগণদীপ বলেছেন, ভারতের ক্ষেত্রে এখনও এটা প্রতিষ্ঠিত নয় যে করোনার দ্বিতীয় ডোজ হিসাবে কোন টিকাকে ব্যবহার করা শ্রেয় হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: কলকাতার করোনা পরিস্থিতি মারাত্মক, আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে আক্রান্ত ২৭!
ইতিমধ্যে দেশে একে বারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। দেশের একাধিক রাজ্যে রোজই নতুন নতুন করে ওমিক্রন আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। কেন্দ্র, রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের কথাও স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক গগণদীপের মতে এই ঢেউগুলিই শেষ নয়, এর পরেও করোনার একাধিক ঢেউ এলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
