চিঠিতে সুকেশ লিখেছেন, ‘এই টাকা আমার ব্যক্তিগত তহবিলের। আমার আয়ের বৈধ উৎস থেকে, যা সম্পূর্ণভাবে করযুক্ত আয়ের অন্তর্ভুক্ত। এবং রিটার্ন ফাইলিং-সহ নথিপত্রগুলি দশ কোটি টাকার ডিমান্ড ড্রাফ্টের সঙ্গে দেওয়া হবে।’ এর আগে অভিযুক্ত প্রতারক গত ২৫ মার্চ তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে বিচারাধীনদের কল্যাণে পাঁচ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে ডিজি কারাগারকে একটি চিঠি লিখেছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন: করমণ্ডল দুর্ঘটনার পর এখনও নিখোঁজ কাছের মানুষেরা! পরিবারের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা ওড়িশা সরকারের
চিঠিতে কারাগারের বন্দিদের কল্যাণে ৫,১১,০০,০০০ টাকা দান করার জন্য অফিসারের অনুমতি চেয়েছিলেন সুকেশ। বিশেষ করে তাঁদের জন্য যাঁরা ‘জামিন নিশ্চিত হওয়ার পরেও নিজেদের জামিনের বন্ডের জন্য টাকা দিতে সক্ষম নন। অথাবা বহু বছর ধরে কারাবন্দি থাকার ফলে তাঁদের পরিবারের খরচ, সন্তানরা শিক্ষার খরচ দিতে পারেন না। তাঁদের ঘর চালানোর উপায় নেই, যেহেতু পরিবারে একমাত্র রোজগেরে তাঁরাই।’
আরও পড়ুন: অভিশপ্ত করমণ্ডলের স্বপ্নে ঘুম নেই, কখনও অট্টহাসি, কখনও নীরব! হাসপাতালে এ কী ঘটছে
দিল্লি পুলিশের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখা (EOW) গত বছর সুকেশের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছিল। জাপনা সিং এবং রেলিগেয়ার এন্টারপ্রাইজের প্রাক্তন প্রোমোটারের স্ত্রী অদিতি সিংকে প্রতারণা করার অভিযোগে। প্রতারণার মামলায় অভিযোগে চন্দ্রশেখর এবং তাঁর স্ত্রী, অভিনেত্রী লীনা মারিয়া পলকে দিল্লি পুলিশ গত বছরের সেপ্টেম্বরে গ্রেফতার করেছিল।