TRENDING:

Gitanjali Rao: শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা জরুরি, শুধু পুঁথিই শেষ কথা বলে না: গীতাঞ্জলি রাও

Last Updated:

Gitanjali Rao: শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবর্তন আনার জন্য একটি শক্তিশালী ক্ষেত্র প্রস্তুত করা সর্বাগ্রে প্রয়োজন। কারণ গবেষণা এবং পুঁথির মধ্য়ে কোনও শিক্ষা সীমাবদ্ধ নয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#চেন্নাই: শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবর্তন আনার জন্য একটি শক্তিশালী ক্ষেত্র প্রস্তুত করা সর্বাগ্রে প্রয়োজন।  কারণ গবেষণা এবং পুঁথির মধ্য়ে কোনও শিক্ষা সীমাবদ্ধ নয়। তাকে পার হতে হয় বিভিন্ন ধাপ। মার্কিন কনস্যুলেট দ্বারা আয়োজিত একটি ভার্চুয়াল প্রোগ্রামে উপস্থিত থেকে এই বক্তব্য়ই রাখলেন বিজ্ঞানী গীতাঞ্জলি রাও (American teen inventor and scientist Gitanjali Rao)। তিনি বয়সে ছোট, তবে জ্ঞানের পরিধি ব্য়াপক।
Gitanjali Rao
Gitanjali Rao
advertisement

শুক্রবার চেন্নাইতে আয়োজিত অনুষ্ঠানটিতে (the sixth of US Mission in India’s Diaspora Diplomacy series)  'সার্চ অন পজিটিভ কারেন্ট'-এর (Search on Positive Current) স্ক্রিনিং হয়। তথ্য়চিত্রটি গীতাঞ্জলি রাও- (Gitanjali Rao) এর একটি আবিষ্কারকে তুলে ধরেছে। আবিষ্কার একটি হল মোবাইল ডিভাইস যা জলের মধ্য়ে সীসা আছে কিনা তা বলে দিতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন:  শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা অনুপ্রেরণা! কাউন্সিলর হয়ে গরীবের কাজ করতে চান টোটোচালক তারকনাথ

ইন্দো-মার্কিনি গীতাঞ্জলি রাও একজন উদ্ভাবক, উচ্চাকাঙ্ক্ষী বিজ্ঞানী, লেখক, বক্তা এবং বিশ্বজুড়ে STEM শিক্ষার একজন সক্রিয় প্রবর্তক। তিনি আমেরিকার সেরা তরুণ বিজ্ঞানীর স্বীকৃতি পেয়েছিলেন এবং টেথিস আবিষ্কারের জন্য একটি রাষ্ট্রপতি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।  টেথিস একটি  সীসা দূষণ সনাক্তকরণ সরঞ্জাম। সম্প্রতি তিনি একটি অ্য়াপ বানিয়েছেন যা সাইবার বুলিংকে সনাক্ত করতে পারবে।

advertisement

আরও পডুন: কোটি টাকা মুক্তিপণ চেয়ে বাড়িতে ফোন, এলগিন রোডের গেস্ট হাউসে মিলল স্বর্ণ ব্যবসায়ীর দেহ

গীতাঞ্জলি নিজের বক্তব্য়ে জানান, বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে গবেষণা করার জন্য অনেক কিছু রয়েছে। এর পরিষর ক্রমাগত বাড়ছে। প্রথমে আমি ভয় পেতাম এই বিশাল ক্ষেত্রে পা দিয়ে। এখন আমি ভাবি, আমি মানুষের চাহিদা বা প্রত্য়াশা পূরণ করতে পারব তো?

advertisement

শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাদের নিজ নিজ ইকো-সিস্টেমে পরিবর্তন আনতে পারে সে সম্পর্কে কথা বলার সময় গীতাঞ্জলি (Gitanjali Rao) বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে সাধারণ স্টেরিওটাইপ রয়েছে। ‘‘শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরিবর্তন আনতে একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা থাকা উচিত, কারণ গবেষণা এবং পুঁথিগত বিদ্য়ার মধ্য়েই উদ্ভাবন সীমাবদ্ধ নয়।’’ এমনটাই মনে করেন তরুণ বিজ্ঞানী।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এমনকি গীতাঞ্জলির যাত্রাও শুরু হয়েছিল হাতেকলমে পরীক্ষা দিয়েই। উপহারে পাওয়া কেমিস্ট্রি কিটকে পরীক্ষা করেছিলেন তিনি। এখনও কোনও সমস্য়া পেলেই পরীক্ষা করে তার সমাধানের হদিশ পেতে থাকেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Gitanjali Rao: শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা জরুরি, শুধু পুঁথিই শেষ কথা বলে না: গীতাঞ্জলি রাও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল