সোনুয়া-তুনিয়া শাখায় প্রায় তিন ঘণ্টা ট্রেন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক রেলের আরপিএফ (রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স) ও টেকনিক্যাল স্টাফরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ট্র্যাক পরীক্ষা শুরু করে। কর্মীরা তৎক্ষণাৎ ট্র্যাক থেকে সমস্ত পাথর সরিয়ে লাইনটি ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখেন। রেলের কর্তারা বলছেন, এটা নিছক গাফিলতি নয়, মারাত্মক দুর্বৃত্তায়ন। চালকরা সময়মতো সতর্ক না হলে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে বিপুল প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারত। বর্তমানে আরপিএফ এই মামলার তদন্ত করছে এবং আশেপাশের গ্রাম ও এলাকায় তদন্ত করে দোষীদের খুঁজে বের করছে।
advertisement
স্থানীয়রা বলছেন, প্রতিদিন এই রুট দিয়ে অনেক যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন যাতায়াত করে, তাই ট্র্যাকে এমন আচরণ যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। রেলওয়ে জনসাধারণকে যে কোনও সন্দেহজনক কার্যকলাপ অবিলম্বে কর্তৃপক্ষকে জানানোর জন্য আবেদন করেছে। এই ঘটনা আরও একবার প্রমাণ করে দিল যে ট্রেন চলাচলে গাফিলতির কোনও সুযোগ নেই এবং নিরাপত্তার সামান্য গাফিলতিও বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।