আরও পড়ুন: জুমলাবাজি, শকুনি, স্বৈরাচারী...'অসংসদীয় শব্দ' বাছল মোদি সরকার! তুমুল বিতর্ক
সামনেই রয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশন। ১৮ জুলাই থেকে এই অধিবেশ শুরু হওয়ার কথা। তার আগে এই বিতর্ক তৈরি হওয়ায় অধিবেশনেও গণ্ডগোল হতে পারে, সেই আশঙ্কা থেকেই ওম বিড়লার এই জবাব বলে মনে করছেন অনেকে। তিনি বলেছেন, ‘‘কোন শব্দগুলি অসংসদীয়, তার একটি ১ হাজার ১০০ পাতার একটি অভিধান প্রকাশ করা হত। যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের কাছে যদি এটি থাকত, তা হলে তাঁদের মধ্যে এই নিয়ে ভুল ধারনা তৈরি হত না। সেই ১৯৫৪ সাল থেকে ’৮৬, ’৯২, ’৯৯, ২০০৪, ’০৯, ’১০, সব সময়েই এই বই প্রকাশিত হয়েছে, আর সেই বই যদি তাঁরা উল্টেপাল্টে দেখতেন, তা হলে স্পষ্ট হত। কোনও শব্দই নতুন করে বাদ দেওয়া হয়নি, আগে থেকেই বাদ দেওয়া হয়েছে।’’
advertisement
আরও পড়ুন: ধুতি দিয়ে বাধা, পুড়ে ছাই গোটা শরীর! পাশে কাগজে লেখা...শিউরে ওঠা ঘটনা রাণীচকে
পাশাপাশি তিনি বলেছেন, ‘‘যে সমস্ত শব্দকে অসংসদীয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলি কেবল মাত্র বিরোধীদের দ্বারা ব্যবহৃত হত, এমনটা নয়, যে দল ক্ষমতায় রয়েছে, তাঁদের দ্বারাও ব্যবহার করা হত। কোনওরকম বাছাবাছি করে শব্দ বাদ দেওয়া হয়েছে, তেমনটা নয়। আমরা সেই শব্দই বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যেগুলি নিয়ে কেউ আপত্তি জানিয়েছেন।’’