ফুঁসছে পূর্ব ও পশ্চিম সিকিমের একাধিক নদীও। পশ্চিম সিকিমে রিম্বি নদীতে ভেসে গেলেন এক বৃদ্ধ। ঘটনাস্থলে সিকিম জেলা প্রশাসন। অন্যদিকে নর্থ সিকিমে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধারে নামল সেনাবাহিনী।
আরও পড়ুন: হাওড়ায় ঘুরছিলেন এক মহিলা, সঙ্গে সাইড ব্যাগ! তাতে যা ছিল, চমকে উঠল গোটা এলাকা
advertisement
সিকিমের বিভিন্ন পর্যটনস্থলে যাওয়ার ব্যাপারে রয়েছে সে-রাজ্যের নানা সরকারি বিধিনিষেধ। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সে সব নিষেধাজ্ঞা কতটা মানা হয়, সরকারি নজরদারিই বা কতখানি থাকে, সম্প্রতি তুষার ধসে সাত পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরে সে ব্যাপারে প্রশ্ন উঠেছে বারবার। গ্যাংটক-নাথু লা পথে ১৫ মাইল এলাকায় তুষার ধসে দুর্ঘটনায় মারা যান সাত পর্যটক। জখম অন্তত ২৭।
আরও পড়ুন: অনুব্রতর নামে অভিযোগ করেছিলেন, সেই শিবঠাকুরের স্ত্রী-কে ‘উপহার’ দিল তৃণমূল!
ওই ঘটনার পর পাহাড়ে টানা তুষারপাত ও এই দুর্ঘটনার জেরে পর্যটকদের ছাঙ্গু এবং নাথু লা যাওয়া অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছিল। এদিকে, গতমাসেই তুষারঝড়ে আটকে পরা ৪০ পর্যটককে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করে ভারতীয় সেনা ও বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন ( বিআরও)। অপারেশন স্বস্তিক নামে অপারেশন চালায় ভারতীয় সেনা ও বিআরও। এই নিয়ে চলতি বছরে পঞ্চমবার তুষারঝড়ে আটকে পরা পর্যটকদের উদ্ধার করল সেনা ও বিআরও। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত প্রায় দু হাজার পর্যটকের প্রাণ বাঁচিয়েছে সেনা ও বিআরও।