এই সম্মান পাওয়ার কথা জানতে পেরেই ট্যুইট করেন শশী থারুর। তিনি লেখেন, "ভারতের সঙ্গে ফ্রান্সের সম্পর্ক আমি খুবই পছন্দ করি। সেদেশের ভাষা এবং সংস্কৃতিও আমাকে আকর্ষণ করে। ফ্রান্সের সর্বোচ্চ সম্মান লাভ করে আমি সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি। যাঁরা আমাকে এই পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য বলে মনে করেছেন, তাঁদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা রইল।"
advertisement
১৮০২ সালে ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এই সম্মান দেওয়ার প্রচলন করেছিলেন। নানা ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানকে স্বীকৃতি জানাতেই এই সম্মান দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে ফ্রান্সের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশি নাগরিকদের এই পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়। এর আগে ভারতীয়দের মধ্যে জামশেদজি টাটা, সত্যজিৎ রায়, পণ্ডিত রবিশংকর লিজিয়ন অফ অনার সম্মান পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: 'সুটিয়ে লাল' থেকে 'ঠেঙিয়ে পগাড় পার'! অনুব্রতর সেরা কিছু সংলাপ! জানুন
নয়াদিল্লিতে ফরাসি রাষ্ট্রদূত থারুরকে চিঠি লিখে এই সম্মান সম্পর্কে জানিয়েছেন। আগামীদিনে ফরাসি সরকারের কোনও মন্ত্রীর ভারত সফরের সময় তাঁর হাতে ওই সম্মান তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। ২০২১ সালে ফরাসি ভাষায় বক্তৃতা দিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন থারুর। স্বভাবতই এই খবরে আনন্দিত শশী থারুর!