Birbhum News | Anubrata Mandal : 'সুটিয়ে লাল' থেকে 'ঠেঙিয়ে পগাড় পার'! অনুব্রতর সেরা কিছু সংলাপ! জানুন

Last Updated:

Birbhum News | Anubrata Mandal : অনুব্রত মণ্ডল মানেই রাজনীতি কাঁপানো সংলাপ! আজ তিনি সিবিআই হেফাজতে! এদিকে তাঁর এলাকায় ঘুরছে সেরা সেই সব সংলাপ! জেনে নিন

অনুব্রত মণ্ডল
অনুব্রত মণ্ডল
#বীরভূম: বীরভূমের বেতাজ বাদশা বলা হয়ে থাকে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। এই অনুব্রত মণ্ডল একদিন ছিলেন সাধারণ একজন মুদিখানার মালিক। তারপর রাজনৈতিক জীবনে তিনি তাঁর আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করেন। অনুব্রত মণ্ডল একসময় কংগ্রেসে থাকাকালীন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠতা লাভ করেন এবং তৃণমূল কংগ্রেস গঠিত হলে প্রথমেই তিনি জেলার যুব সভাপতি দায়িত্ব পান। পরে ২০০৩ সালে তিনি জেলা সভাপতি হন। ২০১১ সালে তৃণমূল সরকারের আসার পর তার প্রতিপত্তি সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। এই সময় থেকে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক মঞ্চে এমন এমন ডায়লগ দিয়েছেন যেগুলি এখনও শাসক, বিরোধী প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মনে গেঁথে রয়েছে।
অনুব্রত মণ্ডলের সেরা যে সকল ডায়লগ রয়েছে সেই সকল ডায়লগের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পাঁচন, গুড় বাতাসা নকুল দানা, ঠেঙিয়ে পগাড় পার করে দেবো, উন্নয়ন দাঁড়িয়ে আছে রাস্তায়, ঢাকের চড়াম চড়াম আওয়াজ ইত্যাদি। তবে এসবের মাঝে তাঁর যে ডায়লগটি সবচেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল সেটি হল 'সুটিয়ে লাল করে দেব।' গত দুবছর জেএনইউ বিশ্ববিদ্যালয় দুই ছাত্র সংগঠনের ঝামেলার পর অনুব্রত মণ্ডলকে বলতে শোনা গিয়েছিল, 'করুক তো ক্যালকাটার কোন ইউনিভার্সিটিতে। করুক তো বিশ্বভারতীতে। কত হিম্মত একবার দেখি। সুটিয়ে লাল করে দেব, নোংরামি বার করে দেব।'
advertisement
advertisement
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক মঞ্চে বিরোধী নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তাঁকে ডায়লগ দিতে শোনা গিয়েছে, 'ঠেঙিয়ে পগাড় পার করে দেওয়ার' মতো নিদান দিতে। পাশাপাশি পঞ্চায়েত ভোটের সময় তাঁকে বলতে দেখা গিয়েছিল 'রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে থাকবে'। এ নিয়ে অবশ্য কম বিতর্ক হয়নি। এমনকি এই বিষয়টি নিয়ে খোদ কবি শঙ্খ ঘোষ কলম ধরেছিলেন। কবি শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, 'এই বীরভূমী/উত্তাল ঢেউ পেরিয়ে এসে/পেয়েছি শেষে তীর্থভূমি/দেখ খুলে তোর তিন নয়ন/রাজ্য জুড়ে খড়গ হাতে/দাঁড়িয়ে আছে উন্নয়ন।'
advertisement
এর আবার পাল্টা অনুব্রত মণ্ডলকে বলতে শোনা গিয়েছিল, 'বড় বড় কথা বলছেন কবি? এ কোন কবি? আমরা তো কবি বলতে জানতাম রবীন্দ্রনাথ-নজরুলকে। এ কোন নতুন কবি উঠে এসেছেন, যে আমার উন্নয়ন নিয়ে কথা'। পাশাপাশি তিনি কবি শঙ্খ ঘোষকে কটাক্ষ করে বলেছিলেন, 'কবির নাম শঙ্খ রাখা ঠিক হয়নি। শঙ্খ নামের অপমান করছেন উনি। এখনো বলছি রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে আছে। শঙ্খ একটা পবিত্র জিনিস। সব পবিত্র কাজে লাগে শঙ্খ। তাই শঙ্খ ভুল করলে দেবতাদের অসম্মান হয়। সে কারণে বলছি ওর নাম শঙ্খ রাখা ঠিক হয়নি'।
advertisement
Madhab Das
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বীরভূম/
Birbhum News | Anubrata Mandal : 'সুটিয়ে লাল' থেকে 'ঠেঙিয়ে পগাড় পার'! অনুব্রতর সেরা কিছু সংলাপ! জানুন
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement