গুরমিত রাম রহিমের ঘটনাকে স্মৃতিতে রেখে রায়দান পর্বের পর যাতে কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল যোধপুর জেল চত্বর ৷ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে রাজস্থান, গুজরাত, হরিয়ানা ও উত্তরপ্রদেশে ৷
আরও পড়ুন: স্কুলে শিশু নিগ্রহ রুখতে কড়া পদক্ষেপ আইসিএসই বোর্ডের
জোড়া ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত স্ব-ঘোষিত ধর্ম গুরু গুরমিত রাম রহিমের সাজা ঘোষণার পরেই উদ্দেশ্য প্রোণোদিতভাবে তাণ্ডব চলেছিল একাধিক রাজ্যে ৷ ঘটনায় প্রাণ গিয়েছিল ৩৬ জনের ৷ নষ্ট হয় প্রায় ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ৷ তাই এ বার আসারামের বেলায় কোনও ঝুঁকি নিতে চায়নি প্রশাসন ৷
advertisement
আরও পড়ুন: মদ্যপ অবস্থায় বা মোবাইলে কথা বলাকালীন গাড়ি চালাতেই পারবেন না! আবিষ্কৃত হল এমনই এক যন্ত্র
অভিযোগ, ২০১৩ সালে মানাই গ্রামে নিজের আশ্রমে উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুরের ১৬ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে আসারাম ৷ এরপর আসারাম ও তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলে দুই বোন ৷ ধর্ষণের মামলা শুরু হয় আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে ৷ গ্রেফতার হন তিনি ৷ জেলে থাকাকালীন ১২ বার জামিনের আবেদন করেছেন ৷ কিন্তু প্রত্যেকবারেই আদালতে খারিজ হয়ে যায় তা ৷ গুরমিতের মতো হাইকোর্টের নির্দেশে আসারামে বিচারসভাও বসেছিল যোধপুর জেলের মধ্যে ৷