জেল সূত্রে খবর, হত্যার নৃশংসতার কথা জানতে পেরেই সাহিলের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে বাকি বন্দিরা। তাঁকে ধরে ঠাস ঠাস করে চড় মারা হয়। তাঁর লম্বা চুলের মুঠি ধরেও মারতে থাকে বন্দিরা। এরপরেই সাহিলকে পাশের নিভৃত একটি ব্যারাকে সরিয়ে নিয়ে যায় জেল কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, মুসকান জেলে আসার পর থেকেই চুপচাপ রয়েছে বলে জানিয়েছে জেলকর্মীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: বিতর্ক আর কুণাল কামরা যেন সমার্থক! এর আগেও জড়িয়েছিলেন একাধিক বিতর্কে, কে এই কুণাল কামরা?
তবে মুসকান যে চরম মাদকাসক্ত ছিল তা তাঁর হাতের সূচের দাগেই স্পষ্ট বলে জানিয়েছে তাঁরা। জেল সূত্রে খবর, জেলে আসার পর থেকে দুজনেই ড্রাগ না পেয়ে ছটফট করছে। এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কার্যত নাওয়া-খাওয়া ভুলেছে তাঁরা।
আরও পড়ুন: দামি পোশাক থেকে নতুন মোবাইল কেনা, দুহাতে টাকা ওড়াত মুসকান! সামাল দিতে হিমশিম খেত সৌরভ
এই প্রসঙ্গে জেল সুপারিন্টেনডেন্ট বীরেশ রাজ শর্মা জানান, “সাহিল এবং মুসকান দুজনেই বহুদিন ধরে মাদক সেবন করত। এখন তা না পেয়ে অদ্ভুত আচরণ করছে।”
আপাতত দুজনকেই ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, সৌরভ হত্যায় অভিযুক্ত দুজনকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।