তবে এই হামলার ঘটনাকে অত্য়ন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে পঞ্জাব পুলিশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পরিচালিত একটি খলিস্তানি সংগঠন এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বলে সূত্রের খবর। ওই সংগঠনের নাম শিখস ফর জাস্টিস।
পঞ্জাবের এই সরহালি থানা পাক সীমান্ত লাগোয়া তরন তরন জেলায় অবস্থিত। কয়েকজন অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী হামলা চালিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় এখনও কোনও হতাহতের খবর নেই। তবে এই হামলার সঙ্গে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর কোনও যোগ রয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
advertisement
রকেট হামলায় থানার শুধুমাত্র কাচের একটি দরজা ভেঙে গিয়েছে। ইতিমধ্য়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পঞ্জাব পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা। এই হামলায় থানার কাছে থাকা একটি সার্ভিস সেন্টারও সামান্য় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী কে? নাম বাছতে গিয়ে নাস্তানাবুদ কংগ্রেস
গত ৯ মে মোহালিতে পঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সদর দফতরেও একই ভাবে রকেট লঞ্চার দিয়ে গ্রেনেড হামলা করে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন: 'তাড়াতে হবে না, চোদ্দ তলা থেকে নিজেই পালাবে!' ডিসেম্বর চর্চার মধ্য়েই নতুন দাবি শুভেন্দুর
ওই হামলার ঘটনায় অন্য়তম অভিযুক্ত চরৎ সিংকে গ্রেফতার করেছিল পঞ্জাব পুলিশ। সে কানাডা প্রবাসী জঙ্গি লখবির সিং লান্ডার অন্য়তম সহযোগী বলে দাবি করেছিলেন পঞ্জাব পুলিশের ডিজি।
এই সপ্তাহের শুরুতেই দিল্লি পুলিশ মোহালি হামলার মূল মাথা লখবির সিং লান্ডাকে গ্রেফতার করে। লখবির সিং লান্ডা এবং চরৎ সিং, এই দু' জনেই পঞ্জাবের তর তরন জেলার বাসিন্দা। ২০১৭ সালে কানাডায় চলে গিয়েছিল লখবির সিং। এই ঘটনার পর পঞ্জাবের আপ সরকারের ব্য়র্থতার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে বিজেপি।