অভিভাবকের মতো স্নেহ মিশ্রিত স্বরে বিচারপতি বলেন, “ওরা তো শিশু, এটা ঠিক যে বয়স ওদের ১৮-র বেশি, তাও…১৮ বছর থেকে ২৩ বছরের ডাক্তারদের এই দল অত্যন্ত তরুণ। ওরা আবেগপ্রবণ। ওদের রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য।” এ দিন, আবাসিক ডাক্তারদের জন্য একটি অনুকূল এবং নিরাপদ কাজের পরিবেশের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন চন্দ্রচূড়। বিশেষ জোর মহিলা চিকিৎসকদের নিরাপত্তায়।
কী কী নির্দেশ আদালতের?
১। ২৮টা মেডিক্যাল কলেজের মহিলা ডাক্তারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। না হলে এই নতুন নিরাপত্তাকর্মীদের নিয়ে নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হবে চিকিৎসকদের মধ্যে।
আরও পড়ুন- ‘ওরা বাচ্চা ছেলেমেয়ে…’ জুনিয়র ডাক্তারদের কর্তব্য মনে করিয়ে কী বললেন ফিরহাদ?
২। ৪৫টা হাসপাতালে পুলিশের নিরাপত্তা দিতে হবে। কারণ, সেখানে ১৮-১৯ বছরের মেয়েরা পড়তে আসছেন। তাঁরা সদ্য বাড়ি ছেড়ে কলেজে পড়তে আসছেন। তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
৩। অননুমোদিত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সেমিনার রুম, ওয়াশরুম, ডাক্তারের কক্ষের মতো সমস্ত অ্যাক্সেসের জায়গায় বায়োমেট্রিক সিস্টেম ইনস্টল করা হবে- এটি সর্বজনীন করা উচিত!
৪। কোনও চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তাকর্মীকে মোতায়েন করা হবে না যেমন #পশ্চিমবঙ্গ সরকার বলেছে- শুধুমাত্র নিয়মিত পুলিশ কর্মী, বিশেষ করে মহিলা কর্মীদের মোতায়েন করা হবে। আবার এমন কিছু যা প্রয়োজন এবং সর্বভারতীয় বাস্তবায়ন।