আরও পড়ুন- এবার বদলে যেতে চলেছে লখনউয়ের নাম? নতুন নাম নিয়ে যোগীর ট্যুইটে শুরু জোর জল্পনা!
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে হঠাৎ নড়েচড়ে বসার কারণ হল কিছু স্কুল সময়মতো পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করেনি। স্কুলগুলিকে ১২ মে এর মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ করতে বলা হয়েছিল। সরকার এখন প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করতে নির্দেশ দিয়েছে। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী সমস্ত ডিডিইকে (আঞ্চলিক) বেসরকারি স্কুল থেকে শংসাপত্রের একটি হার্ড কপি সংগ্রহ করতে হবে, যা অনলাইনে যাচাই করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- নারী নয় বরং পুরুষদের জন্যই তৈরি হয়েছিল হাই হিল জুতো! অবাক করবে হাই হিলের ইতিহাস
অন্যদিকে, বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলে সাধারণ শ্রেণির আসনগুলি পূরণ না হওয়া সম্পর্কে অবহিত করে দিল্লি হাইকোর্ট এর আগে দিল্লি সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন জারি করতে হবে। দিল্লির বেশ কয়েকটি বেসরকারি স্কুল থেকে বেশ কয়েকটি পিটিশনে অভিযোগ উঠেছে যে, মহামারীর কারণে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে সমস্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও সাধারণ শ্রেণির আসনগুলি পূরণ করতে সক্ষম হয়নি কর্তৃপক্ষ। আদালত জানিয়েছে, যে যে স্কুলে সাধারণ বিভাগের আসন পূরণ হয়নি বিজ্ঞাপনে অবশ্যই স্পষ্টভাবে সেই স্কুলগুলির বিশদ বিবরণ দিতে হবে। যাতে ওই আসনে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা যেতে পারে।