খবর পাওয়া গিয়েছে. ‘মাউন্ট ভিউ’, ‘মলারি ইন’- সহ বেশ কয়েকটি হোটেলে বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে৷ যোশীমঠের শহুরে এলাকায় বেশ কয়েকটি অংশে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে৷ এর ফলে অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে প্রায় ৫০০-এর অধিক বাড়ি৷
আরও পড়ুন: মোক্ষম সময়ে জালে আইএস জঙ্গি সাদ্দাম, জেরায় ভয়ঙ্কর তথ্য়! মধ্য়প্রদেশে ধৃত আরও এক
advertisement
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে চাকরির নামে লাখ লাখ টাকার প্রতারণার বিরাট অভিযোগ! গ্রেফতার বাংলার শিক্ষক
এ ভাবে হঠাৎ করে বাড়ি ভাঙার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন যোশীমঠের হোটেল মালিকেরা৷ তাঁরা বলেছেন, এ কথা সত্যি যে বিভিন্ন হোটেল ও বাসভবনে বড়বড় ফাটল দেখা দিয়েছে৷ কিন্তু সে-সব যে ভেঙে ফেলা হবে, তা নিয়ে সরকারি কোনও নির্দেশনামা আগে থাকতে তাঁদের কাছে আসেনি৷ তাঁরা এ কথা জানতে পেরেছেন খবরের কাগজ মারফত ও অন্য সংবাদমাধ্যম মারফত৷ এ ভাবে সব ভেঙে দেওয়া চলবে না৷ একক ভাবে একটি ক্ষতিপুরণের ব্যবস্থা করতে হবে৷
যোশীমঠের প্রশসানের তরফ থেকে বলা হয়েছে, মোট ৬৭৮টি বাড়িকে নিরাপত্তাহীন বলে চিহ্নিত করেছেন প্রশাসন৷ ইতিমধ্যে সেখানে যে কোনও রকম বিপর্যয় এড়াতে রাখা হয়েছে এনডিআরএফ-এর দল৷ বিপজ্জনক বাড়িগুলিকে লাল কালিতে চিহ্নিত করে দিয়েছে প্রশাসন৷ উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামী বলেছেন, এখন প্রশাসনের লক্ষ্য মানুষের প্রাণ বাঁচানো৷ কোনও প্রাণহানী ছাড়া যাতে যোশীমঠকে সুরক্ষিত রাখা যায়, তার চেষ্টা করবে প্রশাসন৷