আরও পড়ুন-'আত্মহত্য়া কে না করে' বিজেপি মন্ত্রীর বেফাঁস মন্তব্য়ে সমালোচনার ঝড় সব মহলে
বিরোধীদের তোলা অভিযোগের জবাবে কেন্দ্রীয় পর্যটন দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ডালমিয়া ভারত লিমিটেডের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে, তাতে স্মৃতিসৌধগুলির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এবং পর্যটকদের জন্য সাজিয়ে তোলার বিষয়টিই ঠিক হয়েছে ৷ চুক্তির মধ্যে থেকেই ওই সংস্থা মনুমেন্টগুলির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সামলাবে ৷ ঐতিহাসিক সৌধের প্রযুক্তিগত সংরক্ষণের দায়িত্ব থাকবে আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া-র হাতেই। শুধু পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা, সাজসজ্জার কাজ সরকারি-বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে হবে। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের সামনে এ দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ভাল ভাবে তুলে ধরতেই এই সিদ্ধান্ত। আগামী পাঁচ বছরে ২৫ কোটি টাকা এর পিছনে বরাদ্দ হয়েছে ৷
advertisement
তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে বলেন, ‘‘ সরকার কেন ঐতিহাসিক লালকেল্লারও দেখভাল করতে পারছে না ? লালকেল্লা আমাদের জাতীয় প্রতীক। স্বাধীনতা দিবসে এখানেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। লালকেল্লা কেন লিজ দেওয়া হবে ? এটা ভারতীয় ইতিহাসের দুঃখের এবং কালো দিন।’’ এর পাশাপাশি তৃণমূলের তরফে আরও দাবি করা হয়েছে যে এই মউ নিয়ে মিথ্যে বলছে কেন্দ্রীয় সরকার ৷ কোনও কমিটির পরামর্শ না নিয়েই সরকার ডালমিয়া সংস্থার সঙ্গে মউ সাক্ষর করেছে ৷