২০১৭ সালের অগাস্ট মাসে নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন রাজীব কুমার৷ তৎকালীন ভাইস চেয়ারম্যান অরবিন্দ পানগরিয়াও শিক্ষাজগতে ফিরে যাওয়ার জন্য পদত্যাগ করেছিলেন৷
আরও পড়ুন: এ মাসেই দিল্লি যাচ্ছেন মমতা, মোদির সঙ্গে থাকবেন একই অনুষ্ঠানে, শাহের সঙ্গেও বৈঠক?
সরকারের জারি করা নির্দেশিকা অনুযায়ী, রাজীব কুমারের পদত্যাগ গৃহীত হয়েছে এবং ৩০ এপ্রিল তাঁকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে৷
advertisement
কৃষি, বিলগ্নীকরণ, সরকারি সম্পত্তি কাজে লাগিয়ে রাজকোষে অর্থের সংস্থান করার কথা মাথায় রেখে বিশেষ ভাবে নীতি নির্ধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন রাজীব কুমার৷ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে ডি ফিল ডিগ্রি রয়েছে রাজীব কুমারের৷ লখনউ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও পিএইচডি করেছেন তিনি৷ সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চেও অন্যতম গবেষক তিনি৷
রাজীব কুমারের জায়গায় যিনি দায়িত্ব নিচ্ছেন সেই সুমন কে বেরিও দিল্লির ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ অ্যাপলায়েড ইকোনমিক রিসার্চের ডিরেক্টর জেনারেলের দায়িত্ব সামলেছেন৷ তিনি প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক পরামর্শদাতা কমিটির সদস্যও৷ এর পাশাপাশি স্ট্যাটিস্টিক্যাল কমিশন এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আর্থিক নীতি নির্ধারণের জন্য টেকনিক্যাল অ্যাডভাইসরি কমিটিরও সদস্য সুমন কে বেরি৷