TRENDING:

Coromandel express accident: করমণ্ডল কাণ্ডে মায়ের মৃত্যু, চাকরি চেয়ে রেল ভবনে ছেলে! তার পরই জানা গেল সত্যিটা

Last Updated:

রেল মন্ত্রীর বাসভবন থেকে ওই অভিযুক্তকে রেল ভবনে গিয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বালাসোর: ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনায় স্বামীর মৃত্যু হয়েছে বলে মিথ্যে দাবি করে ক্ষতিপূরণের টাকা হাতাতে গিয়ে কয়েকদিন আগেই ধরা পড়ে গিয়েছিল এক মহিলা৷ এবার একই ধরনের দাবি করে সরকারি চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল ছেলে৷
ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনায় ২৮৮ জনের মৃত্যু৷
ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনায় ২৮৮ জনের মৃত্যু৷
advertisement

৪২ বছর বয়সি ওই ব্যক্তির নাম সঞ্জয় কুমার৷ হিন্দুস্তান টাইমস-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮ সালে সঞ্জয় কুমারের মায়ের মৃত্যু হয়েছিল৷ কিন্তু ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনার পরই দিল্লিতে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের বাড়িতে হাজির হয় সঞ্জয়৷ রেল দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করে চাকরি চেয়ে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চায় সে৷

আরও পড়ুন:  করমণ্ডল দুর্ঘটনার পর বিরাট সিদ্ধান্ত রেলের! রেলে যাঁরা চাকরি করেন, তাঁদের জন্য বড় খবর

advertisement

রেলের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, রেল মন্ত্রীর বাসভবন থেকে ওই অভিযুক্তকে রেল ভবনে গিয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়৷ সেই মতো রেল ভবনে রেল মন্ত্রীর অফিসেও চলে যায় সঞ্জয়৷ কিন্তু রেল আধিকারিকদের প্রশ্নের মুখে ক্রমাগত বয়ান বদল করতে থাকে সে৷ তখনই ধরা পড়ে যায় যে সে মিথ্যে কথা বলছে৷

রেল বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, সঞ্জয় প্রথমে দাবি করে তার মা করমণ্ডল এক্সপ্রেসের যাত্রী ছিলেন৷ কিন্তু নিজের এই দাবির স্বপক্ষে কোনও প্রমাণই দেখাতে পারেনি সঞ্জয়৷ রেল কর্তাদের সামনে সঞ্জয় দাবি করে, সে তাঁর মায়ের জন্য একজন ট্রাভেল এজেন্টের থেকে টিকিট কেটেছিল৷ কিন্তু সেই ট্রাভেল এজেন্টের নামই মনে করতে পারছে না৷

advertisement

অভিযুক্ত সঞ্জয় কুমার অবশ্য তাঁর মায়ের একটি ছবি রেল আধিকারিকদের দেন৷ ফেসিয়াল রিকগনিশনের সাহায্যে তাঁর মায়ের ছবির সঙ্গে বিভিন্ন স্টেশনে থেকে ঘটনার দিন করমণ্ডল এক্সপ্রেসে ওঠা যাত্রীদের চেহারা মিলিয়ে দেখা হয়৷ তাতেও ওই মহিলার খোঁজ মেেলনি৷ এতেই রেল কর্তাদের সন্দেহ আরও বাড়ে৷

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এর পরে রেল কর্তারা চেপে ধরতেই সঞ্জয় কুমার স্বীকার করে নেন, যে সে মিথ্যে বলছে৷ সঞ্জয় কুমার জানায়, ২০১৮ সালেই তার মায়ের মৃত্যু হয়েছিল৷ কিন্তু রেল দুর্ঘটনার পর নিহতদের জন্য ক্ষতিপূরণের কথা জানতে পেরে সে ঠিক করে, মায়ের মিথ্যে মৃত্যুর কথা জানিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণের বদলে রেল কর্তাদের কাছে চাকরির আবেদন জানাবে সে৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Coromandel express accident: করমণ্ডল কাণ্ডে মায়ের মৃত্যু, চাকরি চেয়ে রেল ভবনে ছেলে! তার পরই জানা গেল সত্যিটা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল