পরে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানান তিনি। তবে স্ত্রী তাঁকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করতে দেননি বলে দাবি যুবকের। কারণ যুবকের স্ত্রীর মতে, তিনি জীবিত অবস্থায় স্বামীকে ফিরে পেয়েছেন। পুলিশের কাছে আর অভিযোগ জানাতে চান না।
চামড়ার কারখানার কর্মী ওই যুবকের বক্তব্য, তিনি জলন্ধরের কপূরথালার রাস্তা ধরে হাঁটছিলেন। অভিযোগ, সে সময় সাদা গাড়িতে এসে চার মহিলা তাঁর পথরোধ করে। কাগজে লেখা একটি ঠিকানা দেখিয়ে পথনির্দেশ জানতে চায় তারা। যুবক যখন কাগজে লেখা ঠিকানা পড়ছিলেন, তখন তাঁর চোখে কিছু একটা স্প্রে করা হয় বলে অভিযোগ। তার জেরে অচৈতন্য হওয়ার আগে তিনি দৃষ্টিশক্তিও হারান বলে অভিযোগ তাঁর। দুষ্কৃতীরা নিজেদের মধ্যে ইংরেজিতে কথা বললেও তাঁর সঙ্গে পঞ্জাবিতেই কথা বলছিল।
advertisement
আরও পড়ুন : সাবধান! গোটা জিরেতে মেশানো হচ্ছে ঘাসবীজ! যাচাই করে তবেই কিনুন
অভিযোগকারীর দাবি, তাঁর যখন জ্ঞান ফিরে আসে, তখন তিনি নিজেকে আবিষ্কার করেন গাড়িতে চোখ এবং হাতবাঁধা অবস্থায়। মাদক প্রয়োগ করে তাঁর উপর দীর্ঘ ক্ষণ যৌন নির্যাতন চালানো হয় বলে অভিযোগ। রাত তিনটে নাগাদ পথের ধারে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়। তখনও তাঁর চোখ ও হাত বাঁধা ছিল। এর পর তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন। পঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দারা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।