আরও পড়ুন: মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ২১৩ কিমি পথ অতিক্রম, নজির গড়লেন ওড়িশার প্রতিবন্ধী যুবক
গুরু রবিদাস জয়ন্তীর কারণে ভোট পিছিয়ে দেওয়ার দাবি তোলা হয় কংগ্রেস, বিজেপি, ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং এর দল পাঞ্জাব লোক কংগ্রেসের তরফে। ১৬ ফেব্রুয়ারি গুরু রবিদাস জয়ন্তী। সেখানকার রাজনৈতিক দলগুলির দাবি, ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গুরু রবিদাস জয়ন্তী পালনের জন্য বহু মানুষ বারাণসী যান। ফলে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোট হলে অনেক মানুষ ভোট দিতে পারবেন না। রাজনৈতিক দলগুলির যুক্তি খতিয়ে দেখে ভোটগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার টিকা পাবে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সিরা, কবে থেকে শুরু?
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৬ ফেব্রুয়ারি সন্ত গুরু রবিদাস জয়ন্তী থাকায় সে রাজ্যে সেদিন অনেক নাগরিক ভোট দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে নির্বাচন কমিশন কমিশনকে চিঠি লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নি। কংগ্রেস, শিরোমণি অকালি দল, ভারতীয় জনতা পার্টি এবং আম আদমি পার্টি-সহ অন্যান্য বিভিন্ন দলের তরফেও ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোট করা নিয়ে আপত্তি জানানো হয়। স্থানীয় উৎসবের কথা মাথায় রেখেই ভোটের দিনক্ষণ পিছিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। তবে, ভোট গ্রহণের দিন পিছিয়ে গেলও গণনা নির্ধারিত দিন অর্থা ১০ মার্চই হবে।
উল্লেখ্য, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিংহ চন্নী, বিজেপি ও অকালি দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে ভোটের দিন পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছিল। এই আর্জির কারণ হিসেবে বলা হয় যে, ১৬ ফেব্রুয়ারি গুরু রবিদাস জয়ন্তী। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষ্য লক্ষ লক্ষ মানুষ বারাণসীতে যান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ভোটের দিন বদলের আর্জি জানানো হয়েছিল।
RAJIB CHAKRABORTY