আরও পড়ুন- "শান্তি বিষয়ে মনোযোগ" কামনা করে নতুন পাক প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখবেন মোদি!
“মানুষ যদি চায় আমি তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করব এবং এতে আমি যদি সকলের জন্য কিছু পরিবর্তন আনতে পারি, তবে আমি অবশ্যই এই পদক্ষেপ করব,” বলেন রবার্ট। সরাসরি রাজনীতি করার মাধ্যমে তিনি ‘বড় করে’ জনগণের সেবা করতে পারবেন বলেও জানান তিনি। “আমার দাতব্য সমস্ত কাজ ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। আমি রাজনীতিতে আসি বা না আসি, এই কাজগুলো অব্যাহত থাকবে কারণ এটা আমার মানুষের সেবা করার পথ,”বলেন রবার্ট। তিনি আরও জানান, তিনি সারাদেশের মানুষের মাঝেই রয়েছেন এবং মানুষও তাঁর সঙ্গে রয়েছে। “এই মানুষরা জানেন যে যদি তাঁরা আমার নাম ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁরা (রবার্টের সমর্থকরা) সাধারণ মানুষের জন্য ভাল কাজ করবেন,” বলেন তিনি।
advertisement
“দেখা যাক আগামীতে কী হয়। এই সময়ে কী ধরনের রাজনীতি হচ্ছে এবং দেশ কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা নিয়ে আমরা প্রতিদিন পরিবারে আলোচনা করতাম,” বলেন রবার্ট। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে রবার্ট বঢরা জানান, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে “অস্বস্তি” হয় তাঁর।
আরও পড়ুন- কৃষকরা যত শক্তিশালী হবে, ভারত তত সমৃদ্ধ হবে: কৃষকদের আস্থা জিততে মন্তব্য মোদির!
তাঁর দাবি, মিডিয়া মানুষের কাছে বাস্তবতা দেখাতে ভয় পায়। এটা গণতন্ত্রের অংশ নয় এবং এগুলি “দেশকে এগিয়ে নয়, পিছিয়েই নিয়ে যাবে।”
উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে স্ত্রী প্রিয়াঙ্কার ভূমিকা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে রবার্ট বলেন, “আমি প্রিয়াঙ্কাকে ১০ এ ১০ দেব। তিনি এই ভোটের জন্য দিনরাত কাজ করেছেন। তবে, আমরা রাজ্যের জনগণের রায় মেনে নিয়েছি এবং সবটুকু শক্তির দিয়েই জনগণের সেবা চালিয়ে যাব।” তিনি আরও বলেন, “ইভিএম সম্পর্কে জনগণের মনের সন্দেহ দূর করা হলে দেশের ভোটের ফলাফল সম্পূর্ণ ভিন্ন হবে”। “দেশে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে বিভাজনের অবসান ঘটাতে হবে এবং ধর্মনিরপেক্ষ থাকার জন্য সকল ধর্মকে গ্রহণ করা উচিত দেশের,” বলেন রবার্ট।