আরও পড়ুন- ব্রহ্মাস্ত্রে রণবীর, আলিয়া, অমিতাভ, নাগার্জুনের পারিশ্রমিক কত? মাথা ঘুরবে শুনেই
পুলিশ জানিয়েছে, পরিবারের সদস্যরা মূলত কৌশাম্বীর বাসিন্দা এবং নবাবগঞ্জের খাগলপুর গ্রামে একটি ভাড়া বাড়িতে তাঁরা থাকতেন। শুক্রবার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। পরদিন সকালে বাড়ির দরজা দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকায় কয়েকজন প্রতিবেশী দরজায় ধাক্কা দিয়ে পরিবারকে ডাকেন। এবং অনেক ডাকাডাকি করেও কোনও সাড়া না মেলায় আতঙ্কিত প্রতিবেশীরা পুলিশকে খবর দেন।
advertisement
নবাবগঞ্জ থানার পুলিশ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে দরজা ভেঙে রাহুল তিওয়ারির লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন এবং তাঁর পরিবারের বাকিদের মৃতদেহ পড়েছিল বিছানায়। মৃতদেহগুলি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ও ডগ স্কোয়াডকে ঘটনাস্থলে ডাকা হয়েছে। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন- আম্বেদকরের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সমস্ত চেষ্টা করবে উত্তরপ্রদেশ সরকার: যোগী
এই মর্মান্তিক ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। রাজ্যের প্রশাসনিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন যোগী।
অন্যদিকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা নিয়ে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করেছে সমাজবাদী পার্টি।
“দিন এবং তারিখ বদলেছে কিন্তু উত্তরপ্রদেশে জঙ্গলরাজ বদলায়নি। অপরাধীদের কারণে গোটা উত্তরপ্রদেশ কাঁপছে। মুখ্যমন্ত্রীর বলা উচিত কোথায় তাঁর বুলডোজার কাজ করছে?” ট্যুইট করেছে সমাজবাদী পার্টি।