TRENDING:

Plane Accident: ১.৩৯-এ ভেঙে পড়ে বিমান… ১.৪১-এ অ্যাম্বুলেন্সে প্রথম কল! আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় সত্যিন্দরের বুদ্ধিমত্তায় বাঁচেন রমেশ...

Last Updated:

Plane Accident: ১২ জুন আহমেদাবাদে ঘটে বিমান দুর্ঘটনায৷ অ্যাম্বুলেন্সে প্রথম ফোন করে একমাত্র জীবিত যাত্রীর প্রাণ বাঁচান সত্যিন্দর সন্ধু। কীভাবে হল পুরো ব্যাপারটা? বিস্তারিত জানুন...

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আহমেদাবাদ: ১২ জুন দুপুর ১.৩৯-এ আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এনডিটিভির কাছে থাকা কল রেকর্ড অনুযায়ী, প্রথম সাড়া আসে ১.৪১-এ, যখন সত্যিন্দর সন্ধু ১০৮ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবায় ফোন করেন। এটি ছিল ওই দুর্ঘটনা নিয়ে করা প্রথম আনুষ্ঠানিক কল।
১.৩৯-এ ভেঙে পড়ে বিমান… ১.৪১-এ অ্যাম্বুলেন্সে প্রথম কল! আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় সত্যিন্দরের বুদ্ধিমত্তায় বাঁচেন রমেশ...
১.৩৯-এ ভেঙে পড়ে বিমান… ১.৪১-এ অ্যাম্বুলেন্সে প্রথম কল! আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় সত্যিন্দরের বুদ্ধিমত্তায় বাঁচেন রমেশ...
advertisement

ঘটনার সূত্রপাত: বিজে মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরে বসে ছিলেন সত্যিন্দর সন্ধু। হঠাৎ একটি প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ ও কালো ধোঁয়া দেখে তিনি সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং ১০৮ নম্বরে ফোন করেন।

আরও পড়ুন: “আরও ২০০০ জন মারা যেতে পারত!” আহমেদাবাদে ভয়াবহ এয়ার ইন্ডিয়া দুর্ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীর বিস্ফোরক দাবি…দেখুন ভিডিও

সত্যিন্দরের তৎপরতা: ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি আগুনে জ্বলন্ত বিমানের ধ্বংসস্তূপ থেকে একজন জীবিত যাত্রী রমেশ বিশ্বাস কুমারকে শনাক্ত করেন এবং তাকে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

advertisement

সত্যিন্দর সন্ধু

ঘটনার সময়রেখা:

১.৩৯: বিমান দুর্ঘটনা ১.৪১: সত্যিন্দরের কল ১০৮-এ, এই দুর্ঘটনার প্রথম কল ১.৪৩: সত্যিন্দর ঘটনাস্থলে পৌঁছান ১.৪৪: আহত রমেশ বিশ্বাসকে দেখতে পান ১.৪৬: ১০৮ পরিষেবার প্রথম ৫টি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ১.৫৫: মোট ২৫টিরও বেশি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে উপস্থিত

advertisement

সত্যিন্দরের বর্ণনা: “আমরা তখন দুপুরের খাবার খাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটি ভয়ংকর বিস্ফোরণের শব্দ শুনি। দেখি কালো ধোঁয়া উঠছে। সঙ্গে সঙ্গে আমার টিমকে জানিয়ে ছুটে যাই। সেখানে একজন নিরাপত্তারক্ষীকে পুড়ে যাওয়া অবস্থায় দেখি। তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।”

আরও পড়ুন: এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইটে ছিলেন ২৪২ জন, কিন্তু মৃতের সংখ্যা পৌঁচেছে ২৬৫-তে! বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে এল নতুন আপডেট…

advertisement

তিনি আরও বলেন, “একজন ব্যক্তি গেট দিয়ে বেরিয়ে আসছিল এবং আবার ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করছিল। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘আমার পরিবার প্লেনের ভিতরে জ্বলছে। আমি ইমার্জেন্সি এক্সিট গেট দিয়ে বেরিয়ে এসেছি।’ প্রথমে বিশ্বাস হয়নি, কিন্তু তাঁর আচরণ ও কথাবার্তায় বুঝতে পারি তিনি সত্য বলছেন। তখনই তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়।”

advertisement

জিতেন্দ্র সাহীর প্রতিক্রিয়া: “আমি তখন হেড অফিসে বসে ছিলাম। সত্যিন্দরের ফোন পেয়ে প্রথমে বিশ্বাস করতে পারিনি। ভেবেছিলাম মিলিটারি জোনে কিছু ঘটেছে। পরে ইমার্জেন্সি রেসপন্স সেন্টারে গিয়ে নিশ্চিত হই এটি একটি প্যাসেঞ্জার প্লেন দুর্ঘটনা। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার ব্রিগেড ও অন্যান্য জরুরি পরিষেবাকে জানানো হয়।”

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

তিনি আরও জানান, “স্থানীয় বাসিন্দা ও মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রদের সহায়তায় আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়।” এই তৎপরতা ও সাহসিকতাই একটি প্রাণ বাঁচাতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Plane Accident: ১.৩৯-এ ভেঙে পড়ে বিমান… ১.৪১-এ অ্যাম্বুলেন্সে প্রথম কল! আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় সত্যিন্দরের বুদ্ধিমত্তায় বাঁচেন রমেশ...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল