প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বীরজিত সিনহা জানিয়েছেন, "মোহনপুরে কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের প্রতিনিধি দলের উপর আক্রমণের চেষ্টা করেছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহাজি আপনার সুশাসন কি তাই করতে অনুমতি দিচ্ছে আপনার দলের কর্মীদের? মোহনপুরে আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের প্রতিনিধি সাংসদ দল। তারপরেই জয় শ্রীরাম স্লোগানে বিশালগড়ে কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের সাংসদ দলের উপর আক্রমণ চালায় বিজেপি।বিশালগড়ের নেহালচন্দ্রনগরে কংগ্রেস ও বামফ্রন্ট সাংসদ দলের উপর বিজেপির আক্রমণ, ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি গাড়ি।"
advertisement
আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডের জল গড়াল টলিউডেও! অভিনেতা বনি সেনগুপ্তকে তলব ED-র
আরও পড়ুন: কুন্তল ঘোষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন বনি সেনগুপ্ত, কিন্তু কেন, জানালেন বাবা
কংগ্রেসের এই সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি৷ তাদের অভিযোগ বিজেপি কর্মীরা নানা জায়গায় বারবার আক্রান্ত হচ্ছেন৷ নির্বাচনোত্তর সন্ত্রাসদীর্ণ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য রাজ্যে সফররত সংসদীয় টিমের পক্ষ থেকে আজ সকালবেলা মাননীয় রাজ্যপালের জরুরী সাক্ষাৎকারের জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। যদিও গতকাল রাত ১০টা পর্যন্ত রাজভবন থেকে কোনও খবর জানানো হয়নি, অভিযোগ করেছেন বাম নেতা জীতেন্দ্র চৌধুরী। অন্য দিকে আজই ত্রিপুরার একাধিক জায়গায় বিজয় মিছিলের ডাক দিয়েছে বিজেপি৷ বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, যে সব জেলায় বা মণ্ডলে এখনও অবধি বিজয় মিছিল হয়নি তারা আজকে সেই বিজয় মিছিল করবে।
ত্রিপুরায় ফের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি । ভোট পরবর্তী হিংসা যাতে না হয়, সেকারণে আবেদন জানিয়েছিলেন মানিক সাহা । কিন্তু সে গুড়ে বালি। আবেদনে যবনিকা পড়েনি ভোট পরবর্তী হিংসায়। পরিবর্তে ভোটের ফলাফল প্রকাশ্যের পরেই ফের হিংসা শুরু হয় এলাকায়। আর এবার সেই ইস্যুতেই ভোট পরবর্তী হিংসায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছেন বিরোধী ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল।