আরও পড়ুন- ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়ছে লোকালয়ে! আতঙ্কে কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, তাঁকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে এবং নার্সের মায়ের দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে তিনজনের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও হত্যার মামলা দায়ের করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- চরম 'নাটক' শেষে, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হলেন পাক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হামজা শেহবাজ
১৮ বছর বয়সী ওই সেবিকা ২৯ এপ্রিল হাসপাতালে যোগ দিয়েছিলেন। ইচ্ছা ছিল সেবায় সুস্থ করবেন মানুষকে৷ মেধাবী ছাত্রীটির প্রথম থেকেই ছিল এই স্বপ্ন৷ সূত্রের খবর, হাসপাতালটি চালু হয় ২৫ এপ্রিল৷ মহিলা হাসপাতালের কাছে ভাড়ায় একটি ঘর নিয়েছিলেন তিনি৷ তারপরেই লাশ মিলল মেয়েটির৷ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শশিশেখর সিং বলেছেন, “মৃত্যুর কারণ জানতে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। স্বজনদের অভিযোগ, এটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলা। তিনজনের বিরুদ্ধে এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে যাদের বিরুদ্ধে স্বজনরা অভিযোগ তুলেছেন। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
কী হয়েছিল আসলে? পরিবারের অভিযোগ, ওই দিন হাসপাতালের মালিকের কাছ থেকে তাঁকে নাইট শিফট করতে বলে ফোন আসে। হাসপাতালে কোনো রোগী না থাকায় সে তার রুমে ফিরে এসেছিল। পুলিশ জানিয়েছে, যখন মৃতদেহটি পাওয়া যায়, তখন তাঁর মুখে একটি মুখোশ এবং হাতে এক টুকরো কাপড় ছিল। হাসপাতালটি সিল করে দেওয়া হয়েছে৷