জলন্ধর ডায়েওসিসের অন্তর্গত সাদিক আওয়ার লেডি অফ অ্যাসাম্পশন কনভেন্ট (Sadiq Our Lady of Assumption convent under Jalandhar diocese)-এ ছিলেন সিস্টার মেরি মার্সি ৷ তবে এটা আত্মহত্যা না খুনের ঘটনা, তা নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে ৷ কারণ মৃত সন্ন্যাসিনীর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে গত ২৯ নভেম্বরও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ফোনে অনেক কথা বলেছিলেন তিনি ৷ খুব খুশি লাগছিল সিস্টার মেরি মার্সিকে ৷
advertisement
আরও পড়ুন-৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা আয় এই ব্যবসায়; সরকারের তরফেও মিলবে ভর্তুকি!
আজ, ২ ডিসেম্বর জন্মদিন ছিল সিস্টারের ৷ নিজের জন্মদিনের সেলিব্রেশন নিয়েও অনেক কিছু জানিয়েছিলেন ৷ কিন্তু রাতারাতি এমন কী হল, যে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলেন সিস্টার মেরি ৷ এখানেই প্রশ্ন তুলেছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা ৷ তাঁর মেয়ে এমন কাজ করতেই পারেন না বলে দৃঢ় বিশ্বাস সন্ন্যাসিনীর বাবার ৷ এর জন্য মেয়ের মৃতদেহের পুনরায় ময়নাতদন্তের দাবি জানানো হয়েছে সিস্টারের পরিবারের পক্ষ থেকে ৷
একটি সুইসাইড নোট অবশ্য মিলেছে, যেখানে নিজের পরিবারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন সন্ন্যাসিনী ৷ কিন্তু সেই চিঠি বা গোটা ঘটনার পিছনেই অন্য কোনও রহস্য জড়িয়ে আছে বলে মনে করছেন সিস্টার মেরি মার্সির পরিবার ৷