তাঁর কথায়, “আমরা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখব। এখনও অনেকটা পথ যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম দাদা মুখ্যমন্ত্রী হোক। কিন্তু তা হয়নি। আমরা ভবিষ্যতে কি হয় তার দিকে নজর রাখব।” বার্তা স্পষ্ট, এত সহজে কুর্সি দখলের লড়াইয়ে পিছু হটতে রাজি নন ডিকে শিবকুমারের ভাই।
আরও পড়ুন- ৭২ থেকে ৭৫ শতাংশ ‘হার্ট-ব্লক’! শরীর জর্জরিত! ‘নতুন’ আর্জি নিয়ে আদালতে অনুব্রত
advertisement
সোমবার দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন সিদ্দারামাইয়া। সেদিন অবশ্য ডি কে শিবকুমার জানান, পেটের সমস্যার কারণে তিনি দিল্লি যেতে পারছেন না। যদিও মঙ্গলবার হাইকম্যান্ডের বার্তা পেয়ে দিল্লি পৌঁছে যান তিনি। কিন্তু কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, শিবকুমারের আগেই দিল্লি পৌঁছেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ ডি কে সুরেশ।
আর রাজধানীতে গিয়েই কংগ্রেস সভাপতির সঙ্গে বৈঠকে বসেন তিনি। তারপরেই সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কর্ণাটকে কংগ্রেসের একমাত্র লোকসভা সদস্য জানিয়ে দেন, দাদাকেই মুখ্যমন্ত্রী পদে দেখতে চান তিনি।
আরও পড়ুন- রথযাত্রার আগেই শুভ সূচনা হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের! জানুন ভাড়া ও সময়
আর তাঁকে উপমুখ্যমন্ত্রীত্বের দায়িত্ব দেওয়ার পর ডিকে শিবকুমার সাংবাদিকদের বলেন, “কর্ণাটকের বাসিন্দাদের জন্য আমার একটা দায়বদ্ধতা আছে। সামনে লোকসভা নির্বাচন। তাই দলের কথা মাথায় রেখে আরও বৃহত্তর স্বার্থে আমি এই প্রস্তাব মেনে নিয়েছি।
রাজ্যের আমজনতাকে সেবা করার অনেক বড় দায়িত্ব আমার কাঁধে। আমার এখন একটাই লক্ষ্য, মানুষের জন্য কাজ করতে হবে।” আগামী শনিবার বেঙ্গালুরুতে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আসার জন্য ইতিমধ্যে বিরোধী শিবিরের নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কংগ্রেস শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও দলের শীর্ষ নেতারাও উপস্থিত থাকবেন ওই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে।