কন্টেনার লোডিং ৪৪% বৃদ্ধি পেয়েছে, সিমেন্ট লোডিংয়ে দেখা গেছে ৩৭.৫% বৃদ্ধি; অন্যদিকে, ডলোমাইট লোডিং বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.৭% এবং সার লোডিং বৃদ্ধি পেয়েছে ৫.০%। সেই সঙ্গে, পূর্ববর্তী আর্থিক বছরের তুলনায় অন্যান্য সেগমেন্টে যেমন ব্যালাস্ট লোডিং বৃদ্ধি পেয়ে ২৭.৩%, স্টোন চিপ লোডিং বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০.৫% ও বাঁশ লোডিংয়ে ৮০০%-এর উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। পণ্য লোডিংয়ে অনবরত যে-বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তার মধ্যে এ কথাই প্রতিফলিত হচ্ছে যে এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ ক্রমবর্ধমান হারে এনএফআর-এর পণ্য লোডিংয়ের মাত্রা পৌঁছেছে ৯.৬২৭ মিলিয়ন টনে। যা কিনা পূর্ববর্তী বছরের এই একই সময়ের তুলনায় ৪.৯% বৃদ্ধি।
advertisement
এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা শুধু যে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক পরিসরকেই শক্তিশালী করেছে তা নয়, বরং তা এনএফআর-এর রাজস্বেও উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। এনএফআর এর পরেও কারিগরি উন্নতির প্রতি দায়বদ্ধ থাকছে এই লক্ষ্য নিয়ে যাতে পরিষেবার বিশ্বস্ততা ও দক্ষতাকে বাড়ানো যা, এবং পণ্য পরিবহনে অনবরত বৃদ্ধি নিশ্চিত করা যায়। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলিতে দ্বৈতকরণ ও বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ দ্রুতগতিতে সম্পাদন করা হচ্ছে, যার ফলে পণ্যবাহী ট্রাফিকের অন্তর্মুখী ও বহির্গামী চলাচল বৃদ্ধি পেয়েছে।
ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই অভূতপূর্ব লোডিং সাফল্য সম্ভব হয়েছে। পণ্যলোডিঙে ক্রমাগত এই বৃদ্ধি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের বর্ধিত অর্থনৈতিক কার্যকলাপের প্রতিফলন ঘটায়।উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এফসিআই চাল, চিনি, লবণ, খাদ্য উপযোগী তেল, খাদ্য শস্য, সার, ট্যাংক, কয়লার মতো অত্যাবশ্যকীয় পণ্যসামগ্রী ও অন্যান্য সামগ্রী সংশ্লিষ্ট মাসে পরিবহণ করেছে এবং তার অধিক্ষেত্রের বিভিন্ন গুডস শেডে সেগুলি আনলোড করেছে।