কর্মরত না থাকলেও তিনি তো জওয়ান। মানুষের বিপদে তিনি কী করে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকতেন! তাই যাত্রী হওয়া সত্ত্বেও তিনি নেমে পড়েন উদ্ধারকাজে। সেই জওয়ান ছিলেন থার্ড এসি কোচে। হঠাৎ প্রবল ঝাঁকুনি, তার পর তিনি দেখেন কামরার সব আলো নিভে গিয়েছে। তাঁর সহযাত্রীরাও এদিক ওদিক ছিটকে পড়েছেন।
সেই সময় ভেঙ্কটেশ বুঝে যান, ট্রেন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। তিনি হালকা চোট পেয়েছিলেন বটে। তবে তিনি কিছুটা সম্বিত ফিরে পেতেই মোবাইলের আলো জ্বেলে নেমে পড়েন উদ্ধারকাজে।
advertisement
আরও পড়ুন- ওড়িশার ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় রেলের ক্ষতির পরিমাণ কত জানেন? রিপোর্ট শুনলে মাথা ঘুরবে!
বাহানগা স্টেশনের কাছে দুর্ঘটনার পর ভেঙ্কটেশ প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপে লাইভ লোকেশন শেয়ার করেন তাঁর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। তার পর সেই খবর ছড়িয়ে পড়ে।
ভেঙ্কটেশ জানিয়েছেন, প্রথমে ২-৩ জনকে উদ্ধার করে তিনি সামনের দোকানে নিয়ে যান। তার পর সেখান থেকে স্থানীয় মানুষরা চলে আসেন। তাঁরা উদ্ধারে সাহায্য করেন।