প্রধানমন্ত্রীর কথায়, "আগের তুলনায় মহিলা ভোটারের শতাশ বেড়েছে। কিছু কিছু জায়গায় ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে মহিলারা এগিয়ে রয়েছেন। কিন্তু সার্বিক ভোটের হার এখনও কম। সব রাজনৈতিক দল ও নাগরিকদের এই বিষয়ে ভাবা প্রয়োজন।”
আরও পড়ুন: মরণোত্তর পদ্মবিভূষণে ভূষিত হচ্ছেন প্রয়াত সিডিএস জেনারেল বিপিন রাওয়াত
লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন একই সঙ্গে করার পক্ষে সওয়াল করে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি, বারবার নির্বাচন হলে উন্নয়ন বিঘ্নিত হয়। মহিলাদের ভোটদানের হার বৃদ্ধি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। একই সঙ্গে তাঁর মত, সব দলেরই উচিত ভোটদানের হার কম হওয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করা।
advertisement
এ দিন দলীয় কর্মীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় 'এক দেশ, এক ভোটের' পক্ষে সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় ভোটার দিবসে আরও বলেন, শহরে বসবাসকারীরা সামাজিক মাধ্যমে ভোট নিয়ে নানান কথা এবং আলোচনা করলেও, ভোটদানের সময় তাঁদের পাওয়া যায় না। উপরাষ্ট্রপতির সুরে সুর মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে যাতে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়ে তা নিশ্চিত করতে হবে দলীয় কর্মীদের।
আরও পড়ুন: মহিলাদের ভোট পেতে গ্রামে 'মহিলা চৌপাল' আর কীর্তনের আয়োজন বিজেপির
অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেদিন এই মন্তব্য করেছেন, সেদিনই ভোটের সময় রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিশ্রুতি দেওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল সুপ্রিম কোর্ট। বিজেপি নেতা অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা, বিচারপতি এ এস বোপান্না এবং বিচারপতি হিমা কোহলির বেঞ্চ মন্তব্য করে, "এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 'ফ্রি' বাজেট আসল বাজেটের থেকে বেশি হয়ে যায়।"
তবে বিজেপি নেতার দায়ের করা মামলায় প্রধান বিচাপতির বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে মামলাকারীর নির্দিষ্ট কয়েকটি দল এবং রাজ্যের নাম উল্লেখ করা নিয়ে। প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, "আপনি শুধুমাত্র দু' জনের নাম উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। আপনি বেছে বেছে নাম নির্বাচিত করেছেন।"