যা নিয়েও ফের রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। ২০১৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পরপর এনপিপি ও বিজেপি জোট সরকার মিলিয়ে সরকার গঠন করেছে। কিন্তু এবার দুই দলই পৃথক পৃথকভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। যদিও নির্বাচনের ফল বেড়ানোর পর রাজনৈতিক সমীকরণ কি হবে তা এখনই স্পষ্ট নয় বলেই মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে মেঘালয় এবার লক্ষণীয়ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মুকুল সাংমা কে মুখ্যমন্ত্রী মুখ করে তৃণমূল কংগ্রেস মেঘালয় ৫৬ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বিজেপির মুখ রক্ষা করার দায়িত্ব তাঁর কাধেই, শান্ত-নিশ্চিন্ত মানিক সাহা
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক সভা করেছে মেঘালয় জুড়ে। বারবার মেঘালয়ের বিভিন্ন প্রান্তে সভা মিছিলে যোগ দিয়েছেন খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল কংগ্রেস মেঘালয় সরকার গঠন করবে বলেও দাবি করেছেন খোদ তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: ধনপুর আসনে পরিবর্তন না প্রত্যাবর্তন? মানিক সরকারের আসন ঘিরেই বড় জল্পনা
ক্ষমতায় এলে মহিলাদের জন্য মাসে এক হাজার টাকা দেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে যাকে অবশ্য "উই কার্ড" বলে প্রচার করছে তৃণমূল কংগ্রেস। শুধু তাই নয় এনপিপি - বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার মেঘালয় রাজ্য জুড়ে যে উন্নয়ন করেনি তা নিয়েও তৃণমূল কংগ্রেস গোটা রাজ্যজুড়ে প্রচার চালিয়েছে। রাজনৈতিক মহলের অনুমান মেঘালয়ের এই নির্বাচনের ফলাফলে যে দল যত বেশি আসন পাবে সেই কার্যত ও সরকার গঠনের পক্ষে ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াবে। তবে আপাতত গণনা শুরু হওয়ার পরপর ট্রেন্ড কোন দিকে যায় সেদিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।