এরপর তিনি যান ব্রক্ষ্মা-সাবিত্রী ঘাটে। সেখানে প্রায় আধ ঘণ্টা তিনি ছিলেন। সেখানে বিশেষ পুজো-পাঠে যোগ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন গোটা সফরেই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও তাঁর স্ত্রী। এদিন মুখ্যমন্ত্রীকে পুজো করান কৃষ্ণগোপাল বশিষ্ঠ। ব্রক্ষ্মা-সাবিত্রী ঘাটে পুজো করান হরগোপাল পরাশর। দু'জনকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমন্ত্রণ জানালেন গঙ্গাসাগর মেলায় আসার জন্য।
advertisement
পুষ্কর মন্দিরে আসার আগে মুখ্যমন্ত্রী গেছিলেন অজমেঢ় শরিফে। মুখ্যমন্ত্রীকে দেখার জন্য এ দিন অজমেঢ় শরিফে প্রচুর উৎসাহী মানুষের ভিড় করেছিলেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে সামনে থেকে দেখা এবং ছবি তোলার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তাঁরা।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন দিল্লিতে জি ২০ বৈঠকের পরে অজমেঢ় শরিফে এবং পুষ্করে আসবেন।
আরও পড়ুন, লালুরই রক্ত, তবু জন্ম থেকে পদবী আচার্য! বাবাকে নতুন জীবন দিলেন মেজ কন্যা রোহিনী
বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য রাজস্থানে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা করেছিল রাজস্থান সরকার। উপস্থিত ছিলেন রাজস্থান পুলিশের উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা
আরও পড়ুন, সাভারকর সম্পর্কে 'বেফাঁস' মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা
সম্ভবত, মঙ্গলবার রাতেই দিল্লি ফিরে যাবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের রণকৌশল নিয়ে সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন তিনি।