TRENDING:

‘হ্যালো, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলছি…’, মাতশ্রীতে বেজে উঠল ফোনের ঘণ্টা, কী বললেন উদ্ধব ঠাকরে?

Last Updated:

৪ ডিসেম্বর শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরেকে ফোন করে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। এমনটা জানিয়েছেন ফড়নবিশ নিজেই।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মুম্বই: বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর হিসেবে শপথ নিয়েছেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণন ফড়নবিশকে শপথবাক্য পাঠ করান। তার একদিন আগে অর্থাৎ ৪ ডিসেম্বর শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরেকে ফোন করে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। এমনটা জানিয়েছেন ফড়নবিশ নিজেই।
‘হ্যালো, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলছি…’, মাতশ্রীতে বেজে উঠল ফোনের ঘণ্টা, কী বললেন উদ্ধব ঠাকরে?
‘হ্যালো, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলছি…’, মাতশ্রীতে বেজে উঠল ফোনের ঘণ্টা, কী বললেন উদ্ধব ঠাকরে?
advertisement

বিরোধী দলকেও শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানোই রীতি। সেই মতো এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার, বর্ষীয়াণ কংগ্রেস নেতা ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্ডে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চহ্বাণ এবং শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরেকে ফোন করেছিলেন উদ্ধব।

আরও পড়ুন- স্ত্রীর গর্ভে এসেছিল কন্যা! বাংলাদেশ চাঙ্কির জীবনে এত গুরুত্বপূর্ণ কেন? জানালেন অভিনেতা

advertisement

মহারাষ্ট্রের কোনও বিরোধী দলকেই ফড়নবিশের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি। এই নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। বিরোধী দলগুলিকে আদৌ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও ওঠে। এই ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রে অশনি সংকেত’ হিসেবেও দেখতে শুরু করেন অনেকে। এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ফড়নবিশ বলেন, শরদ পাওয়ারকে ফোন করেছিলাম। সংসদে শীতকালীন অধিবেশন চলার কারণে তিনি উপস্থিত থাকতে পারবেন না বলে জানান। তবে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য তিনি আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

advertisement

উদ্ধব ঠাকরেকেও তিনি আমন্ত্রণ জানান বলে জানিয়েছেন ফড়নবিশ। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শপথগ্রহণে উদ্ধব ঠাকরেকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমাদের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ আলোচনাও হয়। তিনি আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সুস্বাস্থ্যও কামনা করেছেন।

আরও পড়ুন:  সারারাত হোটেলে ছিল কিশোরী মেয়ে, সকাল হতেই চিৎকার! ছুটে বেরিয়ে এসে পুলিশকে যা বলল সে…

advertisement

তবে বিরোধীরা এলেই তাঁর ভাল লাগত বলে জানিয়েছেন ফড়নবিশ। তাঁর কথায়, বিরোধী দলের নেতারা শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে এলে আরও খুশি হতাম।তিনি বিরোধীদের সম্মান করেন, তাই ২০১৯ সালে উদ্ধব ঠাকরের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। এদিন সে কথাও মনে করিয়ে দেন ফড়নবিশ। তাহলে কী রাজনৈতিক তিক্ততার কারণেই বিরোধীরা আসেননি? এই প্রশ্নের জবাবে ফড়নবিশ বলেন,আমি তা মনে করি না। কখনও কেউ আসে। কখনও আসে না।

advertisement

আরও পড়ুন- এয়ারহোস্টেসের প্রস্তাবে ‘না’ বলেছিলেন ৩ যাত্রী, বিমানবন্দরে নামতেই গ্রেফতার তাঁরা! কারণ জানলে চমকাবেন

মহারাষ্ট্রে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ। বিরোধীদের প্রায় ফাঁকা হাতেই ফিরতে হয়েছে। তবে বিরোধীদের সংখ্যা দিয়ে বিচার করছেন না ফড়নবিশ। নিউজ18-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি তাঁদের সমস্যাগুলোও শুনব।গত পাঁচ বছর বিজেপির জন্য কঠিন সময় ছিল। এই প্রসঙ্গে উদ্ধব ঠাকরেকেও একহাত নেন ফড়নবিশ। তিনি বলেন, ২০১৯ সালে জনমত পাওয়ার পর উদ্ধব ঠাকরে আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। আড়াই বছর আমরা লড়াই করেছি। সমস্ত সহযোগীরা আমাদের পাশে ছিলেন। কখনও কোনও পোস্টিংয়ের জন্য আমরা টাকা নিইনি। সবার সঙ্গে আমাদের ভাল সম্পর্ক।

আরও পড়ুন- এয়ারহোস্টেসের প্রস্তাবে ‘না’ বলেছিলেন ৩ যাত্রী, বিমানবন্দরে নামতেই গ্রেফতার তাঁরা! কারণ জানলে চমকাবেন

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
‘হ্যালো, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলছি…’, মাতশ্রীতে বেজে উঠল ফোনের ঘণ্টা, কী বললেন উদ্ধব ঠাকরে?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল