প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে শিক্ষকের কাছে পড়ে বাড়ি ফেরার সময় ওই কিশোরী অটোরিকশয় ওঠেন৷ অভিযোগ, নির্দিষ্ট রাস্তার বদলে শহরের নির্জন এলাকায় নিয়ে গিয়ে অটোচালক ও তার সঙ্গী তাকে গণধর্ষণ করে৷ এমনকি, প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ৷
পুলিশকে ওই কিশোরী জানিয়েছে তাকে বিধ্বস্ত অবস্থায় ফেলে যাওয়ার পর কাছেই দাঁড়িয়ে থাকা এক পুলিশভ্যানের কাছে গিয়ে তিনি সাহায্য চান৷ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁকে বাড়িতে পৌঁছে দেয় পুলিশ৷ পরের দিন অভিযোগ জানাতেও বলেন পুলিশকর্মীরা৷
advertisement
আরও পড়ুন : নিজেকে বিয়ে, নিজের সঙ্গে মধুচন্দ্রিমার পর নিজের সঙ্গেই প্রথম করবা চৌথ পালন গুজরাতের ক্ষমার
কিশোরী অভিযোগ জানিয়েছেন যে অটোচালক মাঝপথে অন্য পথে চলে যান৷ বিপদ বুঝে চিৎকার করে পথচলতি মানুষের সাহায্য চান ওই কিশোরী৷ এমনকি, তার পরও অটোচালক তাঁর গাড়ি থামাননি৷
আরও পড়ুন : 'চারজনেই মরব, ৩০০ স্পিড দে', হাইওয়েতে ঝড়ের গতিতে বিএলডাবলু গাড়ি চলে গেল ট্রাকের তলায়
অভিযোগ, তার পর কিশোরীর মাথায় আঘাত করে ওই অটোচালক৷ ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁর মোবাইল ফোন৷ এর পর তাঁকে তিন ঘণ্টা ধরে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ৷ এর পর একটি পেট্রল পাম্পে গাড়িতে গ্যাস ভর্তি করার জন্য থামে ওই অটোচালক৷ ঠিক তার আগেই অটো থেকে নিগৃহীতাকে ধাক্কা মেরে শহরের ব্যস্ত রাস্তার মোড়ে ফেলে দেওয়া হয়৷ পুলিশের একাধিক দল এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে৷