রাধেশ্যামের পরিবারের তরফে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। তাঁর বাবার অভিযোগ, প্রেমিকা-সহ রাধেশ্যামকে খুন করেছে শিবানীর বাড়ির লোকজন। গত কয়েক দিন ধরে তাঁদের দেখা যাচ্ছিল না। গ্রামবাসীদের ধারণা হয়েছিল, নতুন সংসার শুরু করবেন বলে তাঁরা বিয়ে করতে পালিয়ে গিয়েছেন। যদিও তাঁদের কাউকে গ্রাম থেকে বেরিয়ে চলে যেতে দেখেননি কোনও গ্রামবাসী।
advertisement
রাধেশ্যামের পরিজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জেরা করা হয়েছে শিবানীর পরিবারের সদস্যদের। পুলিশের দাবি, জেরায় তারা অপরাধ স্বীকার করেছে। জানিয়েছে, গত ৩ জুন গুলি করে খুন করা হয় রাধেশ্যাম এবং শিবানীকে। তার পর মৃতদেহে পাথর বেঁধে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় কুমির উপদ্রুত চম্বল নদীতে। তারা অপরাধ স্বীকার করার পরই চম্বল নদীতে তল্লাশি চালিয়ে দু’জনের দেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রসঙ্গত চম্বল নদীর ঘরিয়াল অভয়ারণ্যে ২০০০-এর বেশি ঘরিয়াল এবং ৫০০-র বেশি মিষ্টি জলের কুমির রয়েছে।