আরও পড়ুন - শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা অনুপ্রেরণা! কাউন্সিলর হয়ে গরীবের কাজ করতে চান টোটোচালক তারকনাথ
পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির মোট পাঁচটি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছিল লালুপ্রসাদ যাদবকে। ইতিমধ্যে চারটি মামলার রায় দেওয়া হয়েছে এবং এ সব মামলায় আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দিয়েছেন। মঙ্গলবার যে পঞ্চম মামলার রায় হওয়ার কথা তা রাঁচির ডোরান্ডায় ট্রেজারি থেকে ১৩৯ কোটি টাকা অবৈধ ভাবে তোলার অভিযোগের ভিত্তিতে দেওয়ার কথা ছিল। ১৯৯৬ সালের এই মামলায় প্রাথমিকভাবে মোট ১৭০ জনকে চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে ৫৫ অভিযুক্তের মৃত্যু হয়েছে, আর সাতজন অভিযুক্তকে সিবিআই সরকারী সাক্ষী করেছে। আদালতের রায় আসার আগেই দুই আসামি নিজেদের দোষ স্বীকার করে নেন। এ পর্যন্ত ছয় আসামি পলাতক। বাকি ৯৯ আসামির রায় এখনও আসা বাকি।
advertisement
আরও পডুন: কোটি টাকা মুক্তিপণ চেয়ে বাড়িতে ফোন, এলগিন রোডের গেস্ট হাউসে মিলল স্বর্ণ ব্যবসায়ীর দেহ
মামলার অন্যান্য হেভিওয়েট অভিযুক্তদের মধ্যে প্রাক্তন সাংসদ জগদীশ শর্মা, ডাঃ আর কে রানা, তৎকালীন বিহারের পশুপালন সচিব বেক জুলিয়াস এবং পশুপালন বিভাগের সহকারী পরিচালক কে এম প্রসাদ অন্তর্ভুক্ত। এই মামলার শুনানির সময়, সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে মোট ৫৭৫ জনের সাক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল।