পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনাটি ঘটেছিল বদনেরা এলাকার একটি সরকারি হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারের ল্যাবরেটরিতে। কোভিড ১৯ পরীক্ষা (Covid 19 Test)-র জন্য সোয়াব সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন অল্পেশ দেশমুখ নামে এক কর্মী। ২৩ বছরের এক যুবতী অমরাবতীরই একটি মলে কর্মরত ছিলেন। সেই মলের এক কর্মী করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর যুবতী ঠিক করেছিলেন তিনিও করোনা পরীক্ষা করাবেন। মলের অন্য কর্মীদের থেকেই ওই ল্যাবের খোঁজ পেয়েছিলেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: মেটাভার্সে 'ধর্ষিত' মহিলার অবতার, ঘটনায় তোলপাড় বিশ্ব
ওই ট্রমা কেয়ার সেন্টারে সোয়াব দিতে গিয়েই এমন ঘটনার শিকার হন ওই যুবতী। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ দায়ের করে পুলিশ। অভিযোগকারিণীর দাবি, প্রথমবার নাক ও গলা থেকে সোয়াব সংগ্রহের পর অল্পেশ তাঁকে জানিয়েছিলেন তাঁর করোনা হয়েছে। যুবতীকে ফের ল্যাবে আসতে বলা হয় পরবর্তী পরীক্ষার জন্য। সেখানে যাওয়ার পরই অল্পেশ যুবতীর গোপনাঙ্গ থেকে সোয়াব সংগ্রহ করেন। এবং কয়েকদিন পরে জানান, যুবতী কোভিড নেগেটিভ।
আরও পড়ুন: আশা জাগিয়ে রাজ্যে আরও কমল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবং সংক্রমণের হার, জানুন আপডেট
গোটা ঘটনা নিজের ভাইকে জানান ওই যুবতী। তার পরই ভাই গিয়ে হাসপাতালের ল্যাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তখনই জানা যায়, করোনা পরীক্ষার জন্য এমন কোনও পরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে না। সেখানে করাও হয় না। এর পরই পুলিশের দ্বারস্থ হন তাঁরা।