দোলার কথায়, 'ত্রিপুরায় আমাকেও অ্যারেস্ট করতে পারে। গণতান্ত্রিক দেশে সংবিধান ও মানুষই শেষ কথা বলে। ওরা যতই অত্যাচার করুক, ওরা শেষ কথা বলবে না। অত্যাচারীরা শেষ কথা বলে না।
আমাদের কর্মীরা মার খেয়েছে আগে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে, পরে কর্মসূচি।'
কুণালের অভিযোগ, 'ত্রিপুরার পরিস্থিতি খুব খারাপ আমাদের সহকর্মীরা কাল সারারাত অবরুদ্ধ ছিল, গুন্ডারা তাদের ফেরার রাস্তা অবরোধ করে রেখেছিল , আমাদের একাধিক পার্টি অফিস ভাঙা হয়েছে, ফ্লেক্স ব্যানার ছেড়া হয়েছে। আমরা যে হোটেলগুলোতে থাকি সেখানে গিয়ে হুমকি দেওয়া হয়েছে যাতে আমাদেরকে হোটেল না দেওয়া হয়। বেশি রাতে প্রত্যেকটি ট্রাভেল এজেন্সিকে হুমকি দেয়া হয়েছে যাতে গাড়ি না দেওয়া হয়, একটু আগে যা খবর পেয়েছি তাদেরকে অ্যারেস্ট করার চেষ্টা করছে। ত্রিপুরায় গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। জঙ্গল রাজ চলছে। হেরে যাওয়ার ভয়ে বিজেপি এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
advertisement
অপরদিকে, ব্রাত্য বসুরও অভিযোগ, 'কীভাবে ত্রিপুরায় বিরোধীদের ওপর জুলুমবাজি করা হচ্ছে, তা গোটা দেশ দেখতে পাচ্ছে। ত্রিপুরা রাজ্য বিজেপি ভয় পাচ্ছে। আমরা গণ আন্দোলন করা লোক। আমাদের মেরে ধরে ধমকিয়ে চমকিয়ে আটকানো যাবে না। এই জুলুম বাজি ত্রিপুরার মানুষ দেখছেন, বিরোধীদের কিভাবে কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। এটা একটা ভয়ঙ্কর ব্যাপার। আজ আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যাচ্ছেন, তেমন হলে আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও যাবেন। বিপ্লব দেবের দলবল জেনে রাখুক, এইভাবে কম বয়সী ছেলে-মেয়েদের মারধর করে, রক্তাক্ত করে আপনারা যে সারা দেশে কলঙ্ক স্থাপন করলেন তা মোছার নয়।'