মনে করা হচ্ছে, পহেলগাঁও থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরের কুলগাঁওতে লুকিয়ে রয়েছে জঙ্গিরা। সেনা জওয়ানদের সঙ্গে জঙ্গিদেরই গুলির লড়াই শুরু হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। যদিও এখনও কোনও খবর নিশ্চিত করেনি ভারতীয় সেনা বা প্রশাসন। বুধবার বিকেল থেকে দু’তরফের গুলির লড়াই শুরু হয়েছে।
advertisement
পাক জঙ্গিগোষ্ঠী লশকর-ই-ত্যায়বার ছায়া সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ)-এর ঘাতক বাহিনীর হামলায় মঙ্গলবার দুপুরে অনন্তনাগ জেলার পর্যটনকেন্দ্র পহেলগাঁওয়ের বৈসরন উপত্যকার জঙ্গিহানায় ২৬ জন পর্যটক এবং স্থানীয় এক টাট্টুচালক নিহত হয়েছিলেন। প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে, নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) পেরিয়ে অনুপ্রবেশকারী ওই দলটিই মঙ্গলবারের হত্যালীলা চালিয়েছিল।
জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওতে ভয়াবহ জঙ্গিহামলা। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৭ জন। মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ আচমকাই পহেলগাঁওয়ের ভ্যালিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, জঙ্গিরা প্রত্যেকেই এসেছিল সেনার পোশাকে। তাদের প্রত্যেকের মাথায় হেলমেট ছিল। তাতে লাগানো ছিল ক্যামেরা। ২৭ জনকে পর পর খুনের সময় হেলমেটে লাগানো ক্যামেরায় গোটা ঘটনার ভিডিও করছিল তারা।