আরও পড়ুনঃ পুজোর শেষেও রেলের টিকেটের চাহিদা তুঙ্গে, তাড়াতাড়ি কাটুন ঘুরতে যাওয়ার টিকিট
এছাড়া মেট্রো কর্তৃপক্ষ কিছু সান্টারকে মোটরম্যান পদে উন্নীত করতে চলেছেন বলে জানিয়েছেন। এছাড়া আগামীদিনে সিবিটিসি ব্যাবস্থা চালু হচ্ছে তাতে মোটরম্যান ছাড়া মেট্রো চলবে। কলকাতা মেট্রোয় চালু হওয়া চারটি লাইনে (ব্লু, গ্রিন, অরেঞ্জ এবং পার্পল) সব মিলিয়ে শতাধিক মোটরম্যানের ঘাটতি রয়েছে। ইস্ট-ওয়েস্ট (গ্রিন লাইন) মেট্রোর হাওড়া ময়দান-এসপ্লানেড, শিয়ালদহ-সেক্টর ফাইভ ছাড়াও নিউ গড়িয়া-রুবি (অরেঞ্জ লাইন) এবং জোকা-মাঝেরহাট (পার্পল লাইন) মেট্রোপথে পরিষেবা চালু রয়েছে। চলতি বছরে নোয়াপাড়া থেকে ক্যান্টনমেন্টের মধ্যেও পরিষেবা শুরুর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
advertisement
নতুন মেট্রোপথ চালু হওয়ার পাশাপাশি সব ক’টি পথে সারা দিনে ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে চালকের চাহিদা আরও বাড়বে। সেখানে অভিযোগ উঠছে, এই অবস্থায় চালকের ঘাটতি পূরণ করার বদলে মেট্রো কর্তৃপক্ষ জোড়াতালি দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে চাইছেন। মেট্রো ইউনিয়নগুলোর বক্তব্য, জোর করে সব সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। আধুনিকতার কথা বলে মেট্রো যে পরিকাঠামো বদলের কথা বলছে তা করতে নূন্যতম পাঁচ বছর সময় লাগবে। কিন্তু তার মধ্যে একাধিক মেট্রো রুট সম্প্রসারণ ও চালু হয়ে যাবে৷ এই অবস্থায় স্বল্প কর্মী দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া হচ্ছে বেশি চাপ দিয়ে এমনটাই অভিযোগ তাঁদের। ইতিমধ্যেই অবশ্য মোটরম্যান ছাড়াই মেট্রো চালানোর ট্রায়াল রান হয়ে গিয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোয়। টেকনিক্যাল স্টাফকে গার্ড হিসাবে রেখে মেট্রো চলছে বলে অভিযোগ করছে ইউনিয়নগুলি।