নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের অভিযোগে বিধায়ক হিসেবে হেমন্ত সোরেনের অপসারণ সময়ের অপেক্ষা বলেই মনে করা হচ্ছে৷ আজ বিকেলেই রাজ্যপাল রমেশ ব্যাসের সঙ্গে দেখা করবেন জেএমএম-কংগ্রেস জোটের নেতারা৷ মুখ্যমন্ত্রী নিজেও রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে পারেন৷ তার পরেই ছবিটা পরিষ্কার হতে পারে৷
আরও পড়ুন: ১১ বছর বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশে বসতেন পার্থ ! এখন অন্য কেউ নয়, ফাঁকাই রাখা হল আসনটি
advertisement
নিজের নামে খনি লিজ দেওয়ার অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী সোরেনের বিধায়ক পদ খারিজের দাবি তোলে৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখে হেমন্ত সোরেনের বিধায়ক পদ খারিজের পক্ষেই সুপারিশ করে নির্বাচন কমিশন৷ নির্বাচন কমিশনের সেই সুপারিশ জমা পড়ে রাজ্যপােলর কাছে৷ রাজ্যপালও তাতে সম্মতি জানিয়েছেন বলে খবর৷
এই পরিস্থিতিতে মহারাষ্ট্রের মতো ঝাড়খণ্ডেও বিজেপি জেএমএম কংগ্রেস বিধায়কদের দলে টানার চেষ্টা করতে পারে বলে শাসক জোেটর আশঙ্কা৷ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে নিজেদের ৩২ জন বিধায়ককে ছত্তীসগড়ের রায়পুরে উড়িয়ে নিয়ে যায় জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি৷ এরই মধ্যে আবার দুমকায় এক কিশোরীকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনায় চাপে পড়েছে সোরেন সরকার৷