সুপ্রিম কোর্টের তরুণ আইনজীবী উৎসব বাইন্স৷ ন্যাশনাল ল’স্কুল ও হাভার্ডের প্রাক্তনী তিনি৷ কর্পোরেট ল’ইয়ার হিসাবেই পরিচিত তিনি৷ প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরেই সুপ্রিম কোর্টে তিন সদস্যের বেঞ্চে হলফনামা দায়ের করেন উৎসব। সেখানেই দাবি করেন যে ফোনে অজয় নামে কেউ নিগৃহীতার হয়ে মামলা লড়তে দেড় কোটি টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেন। বিচারপতিদের রায়কে প্রভাবিত করতে একটি গোষ্ঠী প্রবল সক্রিয়। প্রধান বিচারপতি এদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে উদ্যোগী হয়েছিলেন।
advertisement
ডি কোম্পানি ও দাউদ ইব্রাহিম ছাড়াও জেট এয়ারওয়েজ প্রতিষ্ঠাতা নরেশ গয়ালরাই নাকি ওই গোষ্ঠীকে প্রধান বিচারপতিকে পদ থেকে সরাতে দায়িত্ব দিয়েছেন। হলফনামায় উৎসবের দাবি, ফোনে অজয় বলে ওই ব্যক্তি এমনটাই জানান তাঁকে। এই সংক্রান্ত ফোন রেকর্ডও তিনি জমা দিতে তৈরি বলে দাবি ওই আইনজীবীর। বুধবার তিন সদস্যের বেঞ্চে হাজির হয়ে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ দিতে উৎসবকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এরই মধ্যে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত চেয়ে বিবৃতি জারি করেছেন অরুন্ধতী রায়, মেধা পাটকর, অরুণা কায়ের মতো বুদ্ধিজীবী ও সাস্কৃতিক কর্মীরা।