একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে নীতি আয়োগের সদস্য ভি কে সারস্বত বলেন, 'যত রাজনীতিবিদ কাশ্মীরে যেতে চাইছেন, কী কারণে চাইছেন? দিল্লির রাস্তায় যেমন আন্দোলন চলছে, ওরকম কাশ্মীরেও করতে চাইছেন৷ সোশ্যাল মিডিয়াকে আগুন হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন৷ কাশ্মীরে ইন্টারনেট না থাকাই কী এসে যায়? তা ছাড়া কাশ্মীরের লোকেরা ইন্টারনেটে কী দেখে? নোংরা সিনেমা দেখা ছাড়া কিছু করে না ওরা৷'
advertisement
এরপরেই সারস্মত বুঝতে পারেন, বিতর্কিত মন্তব্য করে ফেলেছেন৷ নিজেকে সামলে নিয়ে এ বার তাঁর সাফাই, 'আমি বলতে চাইছ, কাশ্মীরে ইন্টারনেট না-থাকলেও কোনও সমস্যা নেই৷ তার প্রভাব উপত্যকার অর্থনীতির উপর খুব গুরুতর কিছু প্রভাব ফেলেনি৷'
তাঁর আরও দাবি, 'কাশ্মীরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে৷ কই গুজরাতে তো বন্ধ নেই? কাশ্মীরে ইন্টারনেট বন্ধ থাকার একটা ভিন্ন কারণ রয়েছে৷ কাশ্নীরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাটা খুব জরুরি৷'
শনিবারই কাশ্মীরে প্রিপেড মোবাইল পরিষেবা চালু করেছে প্রশাসন৷ পোস্টপেড কানেকশনে ২জি পরিষেবা চালু করা হয়েছে৷ শুধুমাত্র সরকারি কিছু ওয়েবসাইট-সহ কয়েকটি ওয়েবসাইটটি সেই পরিষেবায় দেখা যাচ্ছে৷ গত ৫ অগাস্ট থেকেই জম্মু-কাশ্মীরে বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা৷ মোবাইল ইন্টারনেট ছাড়া প্রিপেড ও পোস্টপেড পরিষেবা চালু করা হয়েছে৷