শ্রদ্ধাকে একা বসে থাকতে দেখে এগিয়ে আসেন করণদীপ৷ ওই যুবক ইনদওরের একটি কলেজে ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রির কাজ করেন৷ শ্রদ্ধাকে একা স্টেশনে দেখে তাঁকে বাড়ি ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দেন করণদীপ৷
কিন্তু শ্রদ্ধা মনে মনে ঠিক করেন, বিয়ে করবেন বলে বাড়ি থেকে বেরনোর পর একা তিনি বাড়ি ফিরবেন না৷ তার পরেও শ্রদ্ধাকে বার বার বোঝানোর চেষ্টা করেন করণদীপ৷ যদিও কিছুতেই করণদীপের পরামর্শে রাজি হননি শ্রদ্ধা৷ শেষ পর্যন্ত করণদীপই তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন৷ সেই প্রস্তাবে রাজিও হয়ে যান শ্রদ্ধা৷
advertisement
শ্রদ্ধা পুলিশকে জানিয়েছেন, রতলম থেকে তাঁরা মাহেশ্বর- মন্ডলেশ্বরের মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন৷ এর পরে পুআরও কয়েকটি জায়গায় ঘুরে শেষ পর্যন্ত ইনদওরের থানায় হাজির হন শ্রদ্ধা৷ যদিও তাঁর বয়ান পুলিশ মানতে চায়নি৷ বরং নিজের দাবির সমর্থনে ম্যারেজ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার জন্য ওই তরুণীকে নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ৷
শ্রদ্ধার বাবাও মেয়ের এই বয়ান বিশ্বাস করছেন না৷ তবে পুলিশ জানিয়েছে, ওই তরুণী প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় যাঁকে খুশি জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে পারেন৷ তদন্তকারীদেরও সন্দেহ, সম্ভবত করণদীপ এবং শ্রদ্ধা আগে থেকেই পরস্পরকে চিনতেন৷ দু জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ৷