এ দিন ট্রেনটির শেষ কোচটিতে ব্যাপক জোর একটি আওয়াজ হয়৷ তারপরেই থেমে যায়৷ চালক বুঝেছিলেন, কিছু একটা হয়েছে৷ তাই স্পিড কমিয়ে দেন৷ ধোঁয়া বেরতে থাকে শেষ ৪টি বগিতে৷ বিদ্যুত্ চলে যায়৷ এরপর ইঞ্জিনিয়ারদের চেষ্টায় ১০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে ট্রেনটিকে চালাতে হয়৷ তুন্ডলার কাছে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে ট্রেনটিতে৷ সকাল ৬.৩০ থেকে ট্রেনটি দাঁড়িয়েছিল ওই স্টেশনেই৷ রেলের ইঞ্জিনিয়াররা রেকটি পরীক্ষা করেন৷ সকাল ৮.১৫ নাগাদ ফের দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেয় বন্দেভারত এক্সপ্রেস৷
advertisement
ব্রেকডাউন ভারতীয় রেলে নতুন নয়৷ রেলের আধিকারিকদের ফোন করে চালক ঘটনার কথা জানান৷ ব্রেক জ্যাম হয়ে গিয়েছিল৷ সেটি মেরামত করে চালাতেই আবার ব্রেকডাউন হয়৷ এরপরই ১০ কিমি প্রতি ঘণ্টার গতিতে ট্রেনটি চালানোর ব্যবস্থা করেন ইঞ্জিনিয়াররা৷ এই ঘটনার জেরে রবিবার ট্রেনটির বাণিজ্যিক যাত্রা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে৷
আরও দেখুন: Train 18: ভারতের সবচেয়ে দ্রুতগামী ট্রেনে কী কী আছে ? জেনে নিন