বিভিন্ন জোনের বিশেষজ্ঞদের দ্বারা গঠিত অডিট দলগুলি ভারতীয় রেলওয়ে নেটওয়ার্কের বিভিন্ন সেকশন পরিদর্শন করে স্থল পর্যায়ের সুরক্ষা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করে, ইন্টার-জোনাল অভিজ্ঞতা এবং সুগম ও দক্ষ ট্রেন পরিচালনের জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করে। এই সহযোগিতামূলক পদ্ধতির ফলে ভারতীয় রেলওয়ের উপকার হয়, ধারাবাহিক উন্নতির সংস্কৃতি গড়ে তোলার মাধ্যমে যাত্রী ও মালবাহী উভয়ের জন্য সুরক্ষামূলক ভ্রমণের নিশ্চয়তা প্রদান করে।
advertisement
বিস্তারিত পরিদর্শনের সময়, অডিট টিম গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামো পরীক্ষা করে, যার মধ্যে পেন্ডুর্তি- কোট্টাবলাসা (৮৫৫.২৩৬ থেকে ৮৫৫ কিলোমিটার) এর মধ্যে কার্ভ নং ৮, কোট্টাবলাসা স্টেশন ইয়ার্ড (পয়েন্ট এবং ক্রসিংস), আলমন্ডা-কোরুকোন্ডার (মিডিল লাইন) মধ্যে প্রধান সেতু, কোমাটিপল্লি-ডোনকিনাভালাসার মধ্যে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং-পরিচালিত লেভেল ক্রসিং গেট, সেইসাথে বব্বিলি স্টেশন এবং এর রিলে রুম, কোমাটিপল্লি ইয়ার্ড, কোমাটিপল্লিতে ট্র্যাকশন সাব-স্টেশন, লেভেল ক্রসিং গেট আরভি-৩২৩, কোচিং ক্রু লবি, এ্যাক্সিডেন্ট রিলিফ মেডিকেল ইকুইপমেন্ট ভ্যান, এ্যাক্সিডেন্ট রিলিফ ট্রেন, নতুন কোচিং কমপ্লেক্স, রানিং রুম এবং বিশাখাপত্তনমে রুট রিলে ইন্টারলকিং (আরআরআই) কেবিন।
অডিট টিমে ওয়াল্টেয়ার ডিভিশনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি ট্রাফিক, ইঞ্জিনিয়ারিং, সিগন্যাল ও টেলিকমিনিউকেশন, বৈদ্যুতিক, যান্ত্রিক এবং সুরক্ষা-সহ বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা ছিলেন। শ্রী ললিত বোহরা, ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার ওয়াল্টেয়ার ডিভিশনের অডিট টিমের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সুরক্ষা পর্যবেক্ষণ পর্যালোচনা করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই ধরনের পর্যায়ক্রমিক ইন্টার-জোনাল পরিদর্শন সুরক্ষা কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন, সিস্টেমিক গেপ চিহ্নিতকরণ এবং কর্মক্ষম সুরক্ষা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ব্যবস্থা প্রস্তাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
