ট্রেনের দ্বারা পরিবহণের জন্য নতুন ট্র্যাফিক খুঁজতে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলগুলির ট্রেড ও ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সঙ্গে এই বিডিইউগুলি প্রায়ই কথা বলে। সড়ক পথের তুলনায় রেল পথ হল দ্রুত ও সাশ্রয়ী পরিবহণ ব্যবস্থা, এর ফলে দেশজুড়ে বৃহৎ বৃহৎ বাজার তৈরি করে স্থানীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি তথা উন্নয়ন সম্ভব। এই বিষয়ে একাধিক ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার বরিষ্ঠ আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক বৈঠক করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: দেশের সেরা MBA কলেজ কোনটি? কলকাতার কোন কলেজ তালিকায়? ভর্তির আগে IIRF-এর তালিকা দেখুন
এই বৈঠকে ট্রাকের অভাব, শ্রমিকের উপলব্ধতা, পণ্য ভর্তি রেকের স্থাপন, এবং গুডস ইয়ার্ডের অবস্থার পাশাপাশি পণ্য ওয়াগনের ছাড়পত্রে বিলম্বের জন্য ডিমারেজ চার্জ ও ওয়্যারফেজ চার্জ ধার্য করা সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার জন্য ৩৩ জন ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই বৈঠকে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের আধিকারিকরা ব্যবসায়ীদের রেলওয়ের মাধ্যমে সাশ্রয়ী পদ্ধতিতে পরিবহণের ব্যবস্থা করে স্থানীয় অর্থনীতির উন্নতির জন্য উপলব্ধ বিভিন্ন কার্যকলাপ এবং সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে অবগত করেন।
আরও পড়ুন: ড্রাই ফ্রুটস জলের বদলে দুধে ভেজালে কী হয় জানেন? এই স্ন্যাকস কি বেশি পুষ্টিকর? জরুরি কথা জানুন
পাশাপাশি রেলওয়ে হল পরিবহণের সবচেয়ে পরিবেশ অনুকূল একটি পদ্ধতি। এই বৈঠকে পণ্য্যবাহী সামগ্রীর ট্র্যাফিক পরিচালনা, অটোমোবাইল ট্রাফিক এবং অন্যান্য সামগ্রী পরিবহণের সুবিধা ও তার লাভ সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করা হয়।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ইউনিট (বিডিইউ)-এর পদক্ষেপের জন্য সম্প্রতি অ্সমের ধেমাজি থেকে ২০ ওয়াগন বাঁশ উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের তিনসুকিয়া ডিভিশনের দ্বারা প্রথমবারের জন্য মধ্য প্রদেশের আমলাইয়ে পরিবহণ করা হয়েছিল। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে সহজ ব্যবসা পদ্ধতি গড়ে তুলতে এবং বিভিন্ন গ্রাহক ও অংশীদারকে উন্নত সুবিধা প্রদান করতে সমস্ত ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
আবীর ঘোষাল