মন্ত্রক জানিয়েছে, দৈনিক পজিটিভিটির হার ০.৭১ শতাংশ এবং সাপ্তাহিক পজিটিভিটির হার ০.৬৮ শতাংশ। কোভিডকে হারিয়ে সেরে ওঠা মানুষের সংখ্যা বেড়ে এখন ৪,২৫,৩৬,২৫৩, মৃত্যুর হার ১.২২ শতাংশ।
আরও পড়ুন- হিন্দু আসলে একটি 'ভৌগলিক পরিচয়': দাবি বিজেপির অশ্বিনী কুমার চৌবের
দেশব্যাপী COVID-19 টিকাকরণ অভিযানের অধীনে এ পর্যন্ত দেশে প্রদত্ত কোভিড ভ্যাক্সিন ডোজের সংখ্যা ১৮৯.১৭ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। ভারতের কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা ২০২০ সালের ৭ অগাস্ট ২০ লক্ষ ছাড়িয়ে যায়, ২৩ অগাস্ট হয় ৩০ লাখ; ৫ সেপ্টেম্বরে ৪০ লাখ এবং ১৬ সেপ্টেম্বর 50 লাখ। ২৮ সেপ্টেম্বর তা ৬০ লাখ ছাড়িয়ে যায়; ৭০ লাখের সীমা পেরোয় ১১ অক্টোবর; ২৯ অক্টোবর ৮০ লাখ; ২০ নভেম্বর ৯০ লাখ এবং ১৯ ডিসেম্বর এক কোটি সংক্রমণের রেকর্ড গড়ে দেশ।
advertisement
ভারত ৪ মে এবং ২৩ জুন তিন কোটি সংক্রমণের রেকর্ড অতিক্রম করেছে। ৪০ টি মৃত্যুর মধ্যে স্রেফ কেরলেই মারা গিয়েছেন ৩৬ জন, কর্ণাটকের দু’জন এবং দিল্লি ও মহারাষ্ট্রের একজন করে মারা গিয়েছেন।
আরও পড়ুন- শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় পালিত মে দিবস, 'সাথী'দের শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট মমতার
মহারাষ্ট্র থেকে ১,৪৭,৮৪৩ জন, কেরল থেকে ৬৯,০৪৭ জন, কর্ণাটক থেকে ৪০,১০১ জন, তামিলনাড়ু থেকে ৩৮,০২৫ জন, দিল্লি থেকে ২৬,১৭৫ জন, উত্তরপ্রদেশ থেকে ২৩,৫০৭ জন এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে ২১২১ জন সহ দেশে এখনও অবধি মোট ৫,২৩,৮৪৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, ৭০ শতাংশেরও বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কোমর্বিডিটির কারণে।
“আমাদের পরিসংখ্যানগুলি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের সঙ্গেও মিলিয়ে দেখা হচ্ছে,” রাজ্যভিত্তিক পরিসংখ্যান যাচাইয়ের বিষয়ে ওয়েবসাইটে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক।