পুলিশ জানিয়েছে অভিযুক্ত বাবা এর পর নিহত মেয়ের দেহ ঘরের সিলিং-এর একটি লোহার আংটা থেকে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দেন৷ তাঁর অভিসন্ধি ছিল খুনের ঘটনাকে আত্মহত্যা হিসেবে দেখানোর৷ ওই গ্রামে অভিযুক্ত যোগদণ্ডের দু’টি বাড়ি আছে বলে জানা গিয়েছে৷ তার মধ্যে একটিতে তিনি তাঁর স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে থাকেন৷ অন্য বাড়িতে যোগদণ্ডের মা অর্থাৎ নিজের ঠাকুমার সঙ্গে থাকত তার একমাত্র মেয়ে৷ প্রসঙ্গত যোগদণ্ডের তিন সন্তানের মধ্যে মেয়েই সবথেকে বড়৷
advertisement
আরও পড়ুন : এসি মেশিনে বিকট বিস্ফোরণ! ঘুমন্ত অবস্থায় নিহত বাবা-মা-মেয়ে! মৃত্যু পোষ্য সারমেয়রও! অলৌকিক রক্ষা ছেলের
অভিযোগ, শুক্রবার রাত ১০ নাগাদ নিজের দ্বিতীয় বাড়িতে গিয়ে ঘুমন্ত মেয়েকে খুন করেন অভিযুক্ত ব্যক্তি৷ ময়নাতদন্তের রিপোর্টে শ্বাসরোধের প্রমাণ মিলেছে৷ তার পর থেকেই অভিযুক্তকে নজরদারিতে রেখেছিল পুলিশ৷ পরে পুলিশি জেরায় অপরাধ স্বীকার করেন ওই ব্যক্তি৷ গ্রেফতারের পর তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়৷ আপাতত পুলিশ হেফাজতে আছেন অভিযুক্ত৷