উত্তরাখণ্ডে ধারাবাহিক মেঘ ভাঙার ঘটনায় চারজন নিহত এবং ১০ জন নিখোঁজ হয়েছেন। নদী বিপদ সীমা লঙ্ঘন করেছে এবং সেতু ভেসে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি গ্রাম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। সেখান থেকে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে নিরাপদে।
আরও পড়ুন- সিবিআই জাঁতাকলে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী,মণীশ সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে জারি লুকআউট নোটিশ
advertisement
ইতিমধ্যেই বন্যার কবলে পড়েছে ওড়িশা এবং প্রায় ৫০০ টি গ্রাম জলে ডুবে গিয়েছে। যার ফলে ৪.৫ লক্ষ মানুষ বন্যা কবলিত। রাজ্যের কিছু অংশে নতুন করে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় মানুষ আরও ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। এখনও অবধি চারজনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। রাজ্য সরকার ময়ূরভঞ্জ, কেন্দ্রপাড়া এবং বালাসোর সহ বেশ কয়েকটি জেলায় উদ্ধার ও ত্রাণ দল মোতায়েন করেছে।
বন্যাপ্লাবিত মহানদীতে শনিবার প্রবল স্রোতে একটি নৌকা ভেসে যায়, পরে ৭০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। ভারী বৃষ্টিতে ঝাড়খণ্ডের বেশ কয়েকটি জেলায় বহু গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গেছে এবং নিচু এলাকা জলে তলিয়ে গেছে। পশ্চিম সিংভূমে বাড়ির মাটির দেওয়াল ধসে পড়ে একজন মহিলার মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে রামগড় জেলার বন্যা প্লাবিত নলকারি নদীতে দুইজনের ডুবে মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন- গণপিটুনিকে সমর্থন করে ভাইরাল বিজেপি নেতা, "মালা পরাক বিলকিসের ধর্ষকরা": মহুয়া
জম্মু ও কাশ্মীরের রিয়াসি জেলার বৈষ্ণো দেবী যাত্রা রবিবার সকালে ফের শুরু হয়েছে। ভারী বৃষ্টির কারণে তীর্থযাত্রার পথে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পরে রাতারাতি স্থগিত করা হয় যাত্রা। আবহাওয়া অফিস রবিবার পশ্চিম মধ্যপ্রদেশে এবং সোমবার পূর্ব রাজস্থানে অত্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে।